আরএলজি ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের শুভ উদ্বোধন

 

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
দুস্থ-অসহায়, অভুক্ত মানুষের মুখে রাজবাড়ীতে খাবার তুলে দেয়ার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে মানবিক কার্যক্রম শুরু করেছে আরএলজি ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন।

এটি ‘রাজবাড়ী লাইকি গ্রুপ (আরএলজি)’র সদস্যদের মানবিক কার্যক্রমের প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে। ‘লাইকি (Likee)’ একটি বিনোদনমূলক অ্যাপস, সেখান থেকেই সূচনা হয় আরএলজি’র।

মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশনের প্লাটফর্ম ও আশপাশের বিভিন্ন স্থানে ভাসমান, দুস্থ, শ্রমজীবী মানুষের মধ্যে খাবার বিতরণের মাধ্যমে আরএলজি ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। অর্ধ-শতাধিক দুস্থ-অসহায় মানুষের হাতে খাবারের প্যাকট (২পিস মুরগীর মাংসসহ বিরিয়ানি) ও নগদ কিছু করে অর্থ তুলে দেন আরএলজি’র চেয়ারম্যান এস.এ লিজা, এডমিন রেডহার্ট কিরণ, উপদেষ্টা শেখ সাদী, যাচাই কমিটির প্রধান রকি, আরএলজি সোহেল রানা, রাফিদ, রেহান প্রমুখ।

সার্বিক সমন্বয়ের দায়িত্ব পালনসহ এক ঘণ্টার ফেসবুক লাইভ সম্প্রচার করেন সংগঠনের অন্যতম সদস্য তরুণ কবি-সাংবাদিক আরএলজি সুপ্তা চৌধুরী রূপা।

এ ব্যাপারে আরএলজি’র চেয়ারম্যান এস.এ লিজা সাংবাদিকদের বলেন, এক বছর আগে আমরা আরএলজি গঠন করি। পরবর্তীতে মানবিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ফাউন্ডেশন করা হয়েছে। রাজবাড়ী কেন্দ্রীক হলেও আমাদের গ্রুপে দেশী-প্রবাসী মিলিয়ে ২ শতাধিক সদস্য রয়েছে। সদস্যদের প্রত্যেকে মাসিক ভিত্তিতে সর্বনিম্ন ২০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ যে যা পারে দিয়ে ফান্ড ক্রিয়েট করে বিভিন্ন ধরনের মানবিক ও সমাজসেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রাখবো, যার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করলাম। আমাদের এ কার্যক্রম শুধু রাজবাড়ীতেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, পর্যায়ক্রমে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে গ্রুপের স্থানীয় সদস্যদের সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে এ ধরনের মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।

 

এস.এ লিজা আরও বলেন, আমাদের এই ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন এবং সার্বিক সহযোগিতা করে চলেছেন ইরাক প্রবাসী সদস্য গোপালগঞ্জের বাসিন্দা আরএলজি জনি শেখ। আমরা তার প্রতি গভীরভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

 

আরএলজি’র এডমিন রেডহার্ট কিরণ বলেন, আমাদের এ কার্যক্রমে অর্থায়নসহ নানাভাবে সহযোগিতা করছেন রাজবাড়ীসহ দেশ-বিদেশে অবস্থানরত আমাদের গ্রুপের সদস্য ও শুভাকাঙ্খীরা। তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা আমাদের এই মানবিক কার্যক্রমকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার রাতে এই অনুষ্ঠানের ফেসবুক লাইভ সম্প্রচারের পর রাজবাড়ী সহ বিভিন্ন মহলে সাড়া পড়ে যায়। অসংখ্য মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আরএলজি’র উদ্যমী সদস্যদেরকে অভিনন্দনের জোয়ারে ভাসিয়ে দেন। সকলেই তাদেরকে সাধুবাদ জানানোসহ সহযোগিতার আশ্বাস দিচ্ছেন।

শখিপুরে অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষককে নিজ বাড়িতে ঘর তুলতে দিচ্ছে না দুষ্কৃতকারীরা

টিটুল মোল্লা।। 

শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুর থানার ডিএম খালী ইউনিয়নের মুন্সীকান্দি গ্রামের আবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক আ:রশিদ খানকে তার নিজ বাড়ীতে ঘর তুলতে দিচ্ছেন না স্হানীয় প্রভাবশালী হাবিব খান ও মান্না খান।

 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ডিএমখালী মুন্সী কান্দি রশিদ মাষ্টারের বাড়িতে ইট দিয়ে ঘরের আংশিক পাকা দেয়াল তুলে রাখা হয়েছে। বাড়ির একপাশে ইট,বালু,রড,সিমেন্ট রাখা আছে। ইট,বালু সিমেন্ট, রড এখন নস্ট হয়ে যাওয়ার পথে। খোজ নিয়ে জানা যায়,রশিদ মাষ্টার যখন ঘরের কাজ শুরু করেন তখন হাবিব খান,মান্না খান এসে বাধা প্রধান করেন,এরপর সমাজের গণ্যমান্য ব্যাক্তিদের নিয়ে এলাকায় বসে কাগজপত্র পর্যালোচনা করেন।

সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা রশিদ খানকে ঘর তোলার জন্য রায় দেন। এরপর রশিদ খান পাকা ঘরের কাজ শুরু করেন।

২৩/২/২০২১তারিখে ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে হাবিব খান মামলা করে ১৪৪ ধারা জারী করে ঘরের কাজ বন্ধ করে দেন।

এব্যাপারের মুন্সী কান্দি গ্রামের জাহাঙ্গীর খান বলেন,এই সম্পত্তির মালিক রশিদ খান কিন্তু শুধুমাত্র তাকে হয়রানী করার উদ্দেশ্য মান্নার প্ররোচনায় হাবিব খান এই মামলাটি করেন, রশিদ খান একজন স্কুল শিক্ষক ভদ্র মানুষ। 

 

এ ব্যাপারে মোন্টু মুন্সি কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, গতবছর সমাজের গণ্যমান্য ব্যাক্তিদের নিয়ে এলাকায় বসে কাগজপত্র পর্যালোচনা করে একটা রায় দেয়া হয়েছিলো।সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা রশিদ খানকে ঘর তোলার জন্য রায় দেন।অথচ এ রায় হাবিব খান মানেননি। 

 

অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক রশিদ খান বলেন, আমার বাবার থেকে পাওয়া ও কিছু ক্রয় করা সম্পত্তি আমার নামে সর্বশেষ মাঠ জরিপে ২০ শতাংশ জমি রেকর্ড ভুক্ত হয়,যাহা ৫২ নং চরচান্দা মৌজার ৪৫ নং খতিয়ানে ১৮৩৮,১৮৩৯ দাগে। আমি প্রায় ৫০ বছর যাবত ভোগদখল করে আসছি। কিন্তু এখন ওরা আমাকে ঘর তুলতে দিচ্ছেনা।

 

তিনি আরো বলেন,আমার ঘর তোলার জন্য যেই  ইট,বালু সিমেন্ট, রড এনেছি এখন তা নষ্ট হয়ে যাওয়ার পথে।আমি এর সমাধান চাচ্ছি।   

 

অভিযুক্ত হাবিব খানের কাছে জানতে চাইলে জবাবে তিনি বলেন, আমাদের বাপদাদার সম্পত্তিতে একটু বেশী কম আছে তাই মামলা করে ঘরের কাজ বন্ধ করা হয়েছে। তবে সে কিছু সম্পত্তি পাবে,সেখানে ঘর তুলতে পারে।

 

মান্না খানের কাছে জানতে চাইলে সংবাদমাধ্যম কে বলেন, উনাদের যায়গায় উনারা ঘর উঠাবে তাতে কোনো সমস্যা নাই কিন্তু এরা ঘরের পাস দিয়ে বাড়তি একটুও যায়গা রাখেনি। উনাদের জমির চার পাশে কিছু বাড়তি জমি রেখে ঘর উঠালে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। 

 

ভাটার ট্রাক থেকে মাটি পরায় শুকনো মৌসুমে ধুলোয় কাহিল,বর্ষায় ঘটে দুর্ঘটনা

টিটুল মোল্লা।।  

ইটভাটার ট্রাক থেকে মাটি পড়ে শরীয়তপরের  বিভিন্ন সড়কের ক্ষতি হচ্ছে বলে অভিযোগ আছে।  তাছাড়া ধুলো ও কাদায় দুর্ভোগ পোহাতে হয় যাত্রীদের।

ট্রাক থেকে পড়া ভেজা মাটিতে সড়কের বিটুমিন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এতে সড়কের প্রচুর ক্ষতি হয়।

 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,শরীয়তপুর সদর উপজেলার গাগ্রীজোড়া জামে মসজিদ থেকে শুরু করে চর ডোমসার মসজিদ এলাকা বা সহজভাবে চিনতে গেলে কোটা পাড়া, লঞ্চঘাট, ডোমসারে আনোয়ার তালুকদারের নির্মিত যমুনা ব্রিকস ও ফেম ব্রিকস এর যেই মাটি ইটভাটায় নিচ্ছে তা থেকে থেকে নরম মাটি ঝরে ঝরে পড়ে রাস্তার এমন অবস্থা হয়েছে যে রাস্তাটি কি পিচ ঢালাই রাস্তা নাকি মাটির রাস্তা সেটা বোঝার কায়দা নাই।       

এতে শুকনো মৌসুমে ধুলোয় কাহিল হতে হয় আর বর্ষায় ঘটে দুর্ঘটনা।

 

এই সড়কে যাতায়াতকারী একজন পথচারী  বলেন, “একদিকে ধুলা-বালি অন্যদিকে রাস্তায় মাটির পুরু আস্তরণ। সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে।”

 

সরেজমিনের দেখা গেছে, কোটাপাড়া লঞ্চ ঘাট ডোমসার এ অবস্থিত ফেম ব্রিকস ও যমুনা ব্রিকস ভাটার মাটি বোঝাই অনেক গুলো ট্রাক চলাচল  করে সড়কটিতে।রাস্তায় ট্রাক থেকে উপচে পড়ে মাটি।তাছাড়া ট্রাকের চাকা থেকে মাটি এসে সড়কে লেপ্টে থাকে। এমন অবস্থা এই সড়কের প্রায় দেড় কিলোমিটার। 

ফেম ব্রিকস ও যমুনা ব্রিকস ভাটায় মাটি নিচ্ছেন এমন একটি গাড়ির চালককে কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন আমাদের ভাটায় বেশি না মাত্র ১০ টি গাড়ি এই রাস্তায় মাটি নেওয়া আনা করে। আমাদের মালিকের নাম আনোয়ার তালুকদার।  

 

স্থানীয় কিছু ভুক্তভোগী অভিযোগ করে বলেন, আমাদের কি হলো আর কি না হলো এগুলো দেখার সময় তাদের নাই। কতো সাংবাদিক এসে ছবি তুলে নিয়ে যায় কিন্তু কোনো কাজ করেনা।এই রোডে প্রায় ১০০ গাড়ি দিয়ে আনোয়ার তালুকদার এর ভাটায় মাটি নিচ্ছে। এতে আমাদের বাড়িঘর সব ধুলাবালিতে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন গাড়ি দূর্ঘটনার সম্মুখীন হয়। বাচ্চাকাচ্চা বাহিরে বের হতে পারে না। আমরা এর সমাধান চাই।      

 

নাম বলতে অনিচ্ছুক একজন বলেন, রাইতে ঘুমাইতে পারিনা। কেথা কাপর চার ইঞ্চি ধুলা পইরা থাকে। আমরা কইলে কি আমাগো কথা হুনবো। 

 

নাম বলতে অনিচ্ছুক একজন মহিলা গণমাধ্যমকে   বলেন,ছেলে পুলে কাজ করে খায়।আমরা কইয়া কুলাইতে পারুম না।

 

গরিবের কথার কোনো ভেলু নাই। আমরা কইয়া যাই, আর আপনারা খালি হুইনা যান। আর কোনো খোজ নেননা।গরিবরা থাকুক কি বাচুক অথবা মইরা যাক হেতে কি হইবো। আমরা রাস্তায় চলতে পারিনা কাদা বালি ধূলায় বেহাল অবস্থা। এতে করে বিভিন্ন রোগে ভুগতাছি আমরা। গাছের আম জাম কিছুই পাইনা আমরা। আমরা কি পাই।এরা তো বড়োলোক হচ্ছে।আমরা কি পাই। এই মাটি গুলো নিচ্ছে আনোয়ার তালুকদারের ভাটায়। সব মিলিয়ে গাড়ি চলে পঞ্চাশটা। 

ভাটার এই গাড়িগুলো বন্ধ করে দেন আপনাদের কাছে অনুরোধ করি। সকাল ৮ টার সময় এসে দেখবেন আমরা কিভাবে বাঁচি।                   

 

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ফেম ব্রিকস ও যমুনা ব্রিকস ভাটার মালিক আনোয়ার তালুকদার গনমাধ্যমকে বলেন,আমি সরকারকে ট্যাক্স দেই। এতটুকু ফ্যাচালিটি না পাইলে আমরা কোথায় যাবো।তাছাড়া  এই রাস্তাটি আমারাই করেছি।এই রাস্তার টুকিটাকি সমস্যা গুলো আমরাই ঠিক করি।কোনো রাস্তাই একসময় ঐখান দিয়ে ছিলো না।জানি একটু সমস্যা হয়।আমি প্রতিদিন ঐরাস্তায় পানি দেয়ার ব্যাবস্থা করেছি এবং পানি দিয়ে থাকে রাস্তায়।তাছাড়া এমনিতেই ভেবেছি আমার পাশের জলিল খার ভাটা আছে। 

আগামি শুক্রবার তাকে নিয়ে বসে আলোচনা করে যে কয়জন লোক লাগুক এই রাস্তা পরিষ্কার করে দেওয়ার ব্যাবস্থা করবো।

 

এ ব্যাপারে শরীয়তপুর সদর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনদীপ ঘরাই বলেন, আমরা এই বিষয়ে এখনো পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি।লিখিত অভিযোগ পেলে আমরা ব্যাবস্থা গ্রহন করবো।                                                  

 

বাংলাদেশ হেরিটেজ স্টাডি কর্তৃক কবি নাসের ভুট্টোকে সম্মাননা প্রদান।

ক্রেস্ট গ্রহণ করতেছেন কবি “নাসের ভুট্টো”

দরিয়ানগরখ্যাত কক্সবাজার শহরের প্রথা বিরােধী লেখক , প্রাবন্ধিক ও সংগঠক কবি নাসের ভুট্টোকে বাংলা সাহিত্যে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ‘ বাংলাদেশ হেরিটেজ স্টাডি ‘ সম্মাননা প্রদান করেছেন। কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র অডিটরিয়ামের বর্ণাঢ় অনুষ্টানে সম্মাননা প্রদান কালে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান প্রতিমন্ত্রী ডাঃ এনামুর রহমান এমপি । উপস্থিত ছিলেন জনাব আখতার হােসেন , মাননীয় সচিব , যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় , জনাব মামুনুর রশীদ , মাননীয় জেলা প্রশাসক , কক্সবাজার , প্রফেসর ড.শিরিন আখতার , মাননীয় উপাচার্য্য , চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় , জনাব , জাকির হােসেন , অতিরিক্ত সচিব , সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় , জনাব , জাফর আহমদ এম , পি , চকরিয়া । জনাব , হাসানুজ্জামান , পুলিশ সুপার , কক্সবাজার । জনাব আ ন ম হেলাল উদ্দীন , সভাপতি , কক্সবাজার হেরিটেজ স্টাডি , কক্সবাজার জেলা শাখা , এডঃ শাহিদা খান , মহাসচিব , বাংলাদেশ হেরিটেজ স্টাডি , বীর মুক্তিযুদ্ধা নুরুল আবছার , কবি কামরুল হাসান ও বিশিষ্ট সাংবাদিক আসিফ জাহাঙ্গীর সহ অনেকেই । অনুষ্ঠান শেষে প্রাপ্ত সম্মাননার অনুভূতি জিজ্ঞাসা করা হলে কবি নাসের ভুট্টো জানান , আমি সব সময় অন্তরে লুকিয়ে থাকা অভ্যক্ত প্রত্যয় গুলােকে মাচন করার চেষ্টায় লেখালেখিতে আছি । এরকম সম্মাননা আমার লেখালেখি তাে অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে ।