কেকেএস ওয়াই মুভস কো-অর্ডিনেশন মিটিং অনুষ্ঠিত রাজবাড়ীতে

 

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ

কেকেএস ওয়াই মুভস কো-অর্ডিনেশন মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে রাজবাড়ীতে।

জেলার সর্ববৃহৎ এনজিও কর্মজীবী কল্যাণ সংস্থা (কেকেএস)-এর আয়োজনে এবং প্লান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-এর সহযোগিতায় রবিবার ২১ মার্চ বেলা ১১টায় কেকেএস-এর প্রধান কার্যালয়ে এই মিটিং অনুষ্ঠিত হয়।

 

কেকেএস-এর সহকারী নির্বাহী পরিচালক ফকীর জাহিদুল ইসলাম রুমনের সভাপতিত্বে এবং এনজিও এসবিইউএমএস-এর নির্বাহী পরিচালক বিশিষ্ট নারী নেত্রী সহকারী অধ্যাপক শামীমা আক্তার মুনমুনের সঞ্চালনায় সভায় কেকেএসের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর শাহাদৎ হোসেন, সমন্বয়কারী মোজাফফর হোসেন, সাংবাদিক সুপ্তা চৌধুরী, সৌমিত্র শীল চন্দন, এনজিও সমপদ-এর নির্বাহী পরিচালক হেলাল উদ্দিন, ডিএমকেএস (দরিদ্র মানব কল্যাণ সংস্থা)-এর নির্বাহী পরিচালক জামিল চৌধুরী স্বপন, কেকেএস-এর ই.এস.ও আনিসা আক্তার, একাউনটেন্ট শেফালী খাতুন, প্রজেক্ট অফিসার রুমা খাতুন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

 

 

এই কো-অর্ডিনেশন মিটিং এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল ওয়াই মুভস প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সিএসও নেটওয়ার্ক বাড়ানো, যাতে শিশু ও যুবদের অধিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিত হয়। শিশু সুরক্ষার সঠিক বাস্তবায়নে সিএসও নেটওয়ার্ক কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। মূল বিষয়ের মধ্যে ছিল শিশু পাচার ও তার প্রতিকারে সিএসওদের ভূমিকা। বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখা, কিশোরীদের স্বাস্থ্য সেবা, তথ্য ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের সাথে সিএসওদের সম্পর্কের উন্নয়ন। এছাড়াও মিটিং-এ প্রকল্পের ফলাফল নির্ধারণ করা হয়, যাতে সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও যুবরা একটি সঠিক পরিবেশ ফিরে পাবে, শিশু ও যুবরা শিক্ষিত হয়ে দেশের কল্যাণে কাজ করতে পারবে, শিশু ও যুবদের নির্যাতনের হার কমে আসবে, শিশু শ্রম বন্ধ হবে, শিশু ও যুবরা কোন ঝুঁকির মধ্যে থাকবে না, বাল্য বিবাহ বন্ধ হবে প্রভৃতি।

 

প্রকল্পের লক্ষিত জনগোষ্ঠী হিসাবে ধরা হয় রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও যুবদের। ৫বছর মেয়াদী প্রকল্পটির আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে প্লান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ।

আলোচিত পিপি হত্যার রায় ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন ৪ জনের শরীয়তপুরে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
শরীয়তপুর জেলা জজ আদালতের সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হাবীবুর রহমান ও তার ভাই মনির হোসেন হত্যা মামলায় ছয়জনের মৃত্যুদণ্ড ও সাতজনের বিভিন্ন মেয়াদের সাজা দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২১ মার্চ) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. শওকত হোসাইন এ রায় প্রদান করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, শহীদ তালুকদার, সফিক কোতোয়াল, শহীদ কোতোয়াল, শাহীন কোতোয়াল, সলেমান সরদার ও মজিবুর তালুকদার।

অপরদিকে যাবজ্জীবন প্রাপ্তরা হলেন, সরোয়ার হোসেন বাবুল তালুকদার, বাবুল খান, ডাবলু তালুকদার ও টোকাই রশিদ তাদের সকলকে দশ হাজার টাকা করে জরিমানা ও অনাদায়ে ছয় মাস জেল দেয়া হয়েছে। এছাড়াও মন্টু তালুকদার, আসলাম সরদার, জাকির হোসেন মজনুর দুই বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, গত ৪ মার্চ আলোচিত এ মামলায় আদালতে দুই পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। গত ৯ মার্চ ও ১৮ মার্চ ছিল রায়ের তারিখ ধার্য থাকলেও তা পিছিয়ে রোববার এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

বোধ বন্দনা

 

কবি ও প্রাবন্ধিক নাসের ভুট্টো।

জীবন নদী গোপন বন্দরে থমকে গেলে

বোধেরা ভীষণ লজ্জা পায়,

অন্ধকারের ক’টা মানুষ টলতে টলতে…

হাতে হাত রাখে ব্যাকুল বৈঠায়।

 

আজও অগণিত জন্ম ঘুমিয়ে রয়েছে বলে

সমুদ্রেরও থাকে বিবর্ন ছায়া,

জলের ভাঁজে লুকিয়ে থাকা ঘুমন্ত ঢেউ

ছাড়েনা জোয়ারের চির মায়া।

 

জোয়ার- ভাটার গতিবিধি ঝুলে আছে

অন্তরের বিশুদ্ধ পেয়ালায়…..

বেছে নাও- নিতে হয়- ধ্যানের আসনে

সংরক্ষিত জীবনের বনছায়।

 

সকালের সূর্যস্নানে শুদ্ধ হবে, ভেবে যারা

মুখস্ত করে বিকেলের গান,

অনাগত সত্যের সুধা সঞ্চার মরুদ্যানে

হতে তো পারে বিরহ পূরাণ।

 

রাত্রির নৈঃশব্দে শূদ্ধতম ধূসর আঁধারে

যদি পাও জোনাকি পোকা,

প্রার্থনার প্রথম নকশিকাঁথা বিছিয়ে দাও

ভেবো না! তুমি যে বড় একা….. ।

 

লেখক,

কবি ও প্রাবন্ধিক

নাসের ভুট্টো

প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থঃ দীঘিভরা প্রাচীন মেঘ’।

মাফ চেয়ে পার পাওয়ার পর আবারো শিক্ষার্থীকে বলাৎকার করলে মাদ্রাসা শিক্ষক।

 

শিশু শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার বেলগাছি গ্রামের হেফজখানার হুজুর আবু মুসাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে গ্রামবাসী।

 

শনিবার রাত ১১টার দিকে হেফজখানার হুজুর আবু মুসাকে মসজিদে আটকে রেখে পরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয়।

 

জানা যায়, আলমডাঙ্গা উপজেলার বেলগাছি গ্রামের মৃত জামাল আলীর ছেলে হাফেজ আবু মুসা পোয়ামারী মাদরাসার শিক্ষক। তিনি পার্শ্ববর্তী বেলগাছি জামে মসজিদে নামাজ পড়ান ও হেফজখানায় শিশুদের পড়ান।

 

শনিবার বিকেলে ১২ বছরের এক শিশু শিক্ষার্থীকে বলাৎকার করেন তিনি। পরে শিশুটি বাড়ি ফিরে তার দাদাকে বিষয়টি বলে দেয়।

 

এ ঘটনা জানাজানি হলে রাতে গ্রামবাসী অভিযুক্ত আবু মুসাকে আটকে রেখে পরে পুলিশের হাতে তুলে দেন। হাফেজ আবু মুসা ইতোপূর্বেও একই অপরাধ করলেও সেবার মাফ চেয়ে পার পেয়েছিলেন।

 

এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার ওসি আলমগীর কবীর জানান, রাতে অভিযুক্ত মাদরাসা শিক্ষককে আটক করে থানায় নেয়া হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আবু মুসা তার অপরাধের কথা স্বীকার করেছেন। রোববার সকালে থানায় একটি মামলা দায়ের করবে শিশুটির পরিবার।

করোনার দ্বিতীয় ধাপে রাজবাড়ী জেলা পুলিশের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সুরক্ষা উপকরণ বিতরণ

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ

কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ধাপ মোকাবেলায় বাংলাদেশ পুলিশের উদ্যোগে ‘মাস্ক পরার অভ্যেস, করোনামুক্ত বাংলাদেশ’-¯স্লোগানকে সামনে রেখে দেশব্যাপী স্বাস্থ্য সুরক্ষা উপকরণ বিতরণ করা শুরু হয়েছে।

এরই ধারাবাহিকতায় রাজবাড়ী জেলা পুলিশের উদ্যোগে রবিবার ২১ মার্চ সকালে রাজবাড়ী শহরের বড়পুল মোড়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষা উপকরণ বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়। এ সময় রাজবাড়ী-১ আসনের সংসদ সদস্য কাজী কেরামত আলী, পুলিশ সুপার এম এম শাকিলুজ্জামান, রাজবাড়ী পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র আলমগীর শেখ তিতু, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মোঃ সালাহউদ্দিন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই’র জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মোঃ শরীফুল ইসলাম, রাজবাড়ী থানার ওসি স্বপন কুমার মজুমদার, পরিদর্শক (তদন্ত) আমিনুল ইসলাম, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টিআই) মাসুদুর রহমান ও তারক চন্দ্র পালসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

স্বাস্থ্য সুরক্ষা উপকরণ বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধনকালে সংসদ সদস্য কাজী কেরামত আলী বলেন, হঠাৎ করেই বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাস সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু সচেতনতার অভাবে সাধারণ মানুষ সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্য বিধি মানছে না। এ অবস্থায় পুলিশ বাহিনীর এ উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয়।

পুলিশ সুপার এম এম শাকিলুজ্জামান বলেন, করোনা ভাইরাস সংক্রমণের শুরু থেকে পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য সুরক্ষা উপকরণ বিতরণ ও সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলাসহ সচেতনতামূলক বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।

 

এখন গরমের সিজন হলেও হঠাৎ করেই সংক্রমণের হার বেড়ে গেছে। এ অবস্থায় সংক্রমণের দ্বিতীয় ধাপ মোকাবেলায় সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী আজ থেকে সারা দেশব্যাপী একযোগে স্বাস্থ্য সুরক্ষা উপকরণ বিতরণসহ জনসচেতনতামূলক বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।

 

নবনির্বাচিত পৌর মেয়র আলমগীর শেখ তিতু বলেন, করোনা ভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ধাপ মোকাবেলায় পুলিশ বাহিনীর এ উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয়। এ জন্য আইজিপি মহোদয়সহ আমাদের পুলিশ সুপারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

 

বক্তব্য পর্বের শেষে যানবাহনের চালক-শ্রমিক ও পথচারীদের মধ্যে স্বাস্থ্য সুরক্ষা উপকরণ (মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, গগলস, ফেস প্রটেক্টর ইত্যাদি) বিতরণ করা হয়।

উখিয়ায় মন্দির হামলার নামে মিথ্যা মামলায় নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা হচ্ছে – চেয়ারম্যান শাহ আলম।

চেয়ারম্যান শাহ আলম।

কক্সবাজারের উখিয়ায় বৌদ্ধ মন্দিরে হামলার তেমন কোন ঘটনা ঘটেনি বলে বিরুপ মন্তব্য দিয়েছেন হলদিয়া পালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহ আলম। তিনি বলেছেন বৌদ্ধমন্দিরে হামলার ঘটনা মিথ্যা। বৌদ্ধ মন্দিরে নাটক সাজিয়ে নিরিহ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে।

 

২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর কোরআন অবমাননা করে ফেসবুকে ছবি পোস্ট করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারের রামুর ১২টি বৌদ্ধমন্দিরে আগুন দেয়া হয়৷ হামলা করা হয় বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের বাড়িঘরেও৷ এর সূত্র ধরে ৩০ সেপ্টেম্বর উখিয়ায় ৭টি বৌদ্ধ বিহার হামলা চালিয়েছিল কিছু উশৃংখল জনতা। এ ঘটনায় উখিয়া থানায় ৭টি মামলাও হয়েছিলো।

 

সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলমের ছোট ভাই উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত কমিটির সহ সভাপতি ও হলদিয়াপালং ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ আলম গত ১৬ মার্চ আসন্ন নির্বাচনের আগাম প্রস্তুতি সভায় বৌদ্ধ মন্দিরে হামলার ঘটনা নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করেন। শাহ আলম চেয়ারম্যানের বক্তব্যের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

 

এ বিষয়ে মরিচ্যা দীপাংক্ষুর বৌদ্ধ যুব কল্যাণ ট্রাস্টের সাধারন সম্পাদক কনক বড়ুয়া বলেন, উখিয়ায় দুর্বৃত্তদের হামলায় সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমাদের দীপাংক্ষুর বৌদ্ধ বিহার। পুড়ে ছাই হয়ে গেছে বৌদ্ধদের সর্বোচ্চ পবিত্র গ্রন্থ ত্রিপিঠক। শুধু বিহার নয়, ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল ওই এলাকার বেশ কিছু বড়ুয়া পরিবার।

 

ভাইরাল হওয়া ভিডিও প্রসঙ্গে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি মেধু বড়ুয়া জানান, পশ্চিম মরিচ্যা দীপাংক্ষুর বৌদ্ধ বিহার, রাজাপালং জাদি বিহার, খয়রাতি প্রজ্ঞামিত্র বন বিহার, পশ্চিমরত্না শাসনতীর্থ সুদর্শন বিহার, উত্তর বড়বিল ধর্মপাল বিহারসহ ৭ টি বৌদ্ধ বিহার অগ্নিকাণ্ডে ভস্মিভূত ও হামলার স্বীকার হয়েছিল। যে কারনে সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার স্বার্থে উখিয়ার ক্ষতিগ্রস্থ সব বৌদ্ধ বিহার পূর্ণনির্মাণ ও সংস্কার করে দেন। শুধু তাই নয়, প্রধানমন্ত্রী উখিয়া সফরে এসে এসব বৌদ্ধ বিহারের পলক উন্মোচন করেন। যারা এ ধরনের ঘটনা হয়নি বলে মিথ্যাচার করছে তারা সরকারের ভাবমুর্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টে ইচ্ছাপ্রণোদিত হয়ে কাজ করছে বলে মনে করছি। এসব মিথ্যাচারের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

 

হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন মিন্টু বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে বৌদ্ধ মন্দির হামলা একটি ন্যাক্কারজনক ঘটনা। এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি বলে যারা মিথ্যাচার করছে তারা কখনো দল ও দেশের জন্য নিরাপদ নয়।

 

একই প্রসঙ্গে উখিয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী বলেন, উখিয়ায় বৌদ্ধ বিহার হামলার ঘটনাটি পুরো বিশ্ববাসী জানে। যারা উখিয়ায় বৌদ্ধ বিহারে হামলার ঘটনা ঘটেনি ও শত শত মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে তারা সরকার ও আওয়ামীলীগের ভাবমুর্তি নষ্ট করার পায়তারা চালাচ্ছে। পাশাপাশি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

 

এ ব্যাপারে হলদিয়া পালং ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ আলম মুঠোফোন রিসিভ না করায় বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।