ফরিদপুর মহানগর ছাত্রদলের করোনা মহামারীতে নিজ অর্থায়নে উপহার সামগ্রী বিতরন

টিটুল মোল্লা।।
বাংলাদেশে করোনা মহামারীর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় ফরিদপুর শহরে চলছে কঠোর লকডাউন।
করোনা মহামারীর কারনে সর্বসাধারণের বাড়ির বাইরে বের হওয়া নিষেধ রাস্তায় রাস্তায় ব্যাড়িকেড চলাচল বন্ধ।এমতাবস্থায় সব থেকে বেশি বিপদগ্রস্থ এবং মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে ফরিদপুর শহরের রিক্সাচালক এবং দিনমুজুরেরা।যারা দিন আনে দিন খায়।
ফরিদপুর মহানগর ছাত্রদল সম্পূর্ণ নিজেদের উদ্দ্যোগে এবং অর্থায়নে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি এবং তাদের প্রিয় নেতা চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের রূহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া চেয়ে শহরের ৮০ জন রিক্সা চালক এবং দিন মুজুরদের জন্য তাদের নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ি
৫ কেজি চাল,১ কেজি ডাল,১ কেজি আলু আধাকেজি পিয়াজ এবং আধা লিটার করে তেলের ব্যবস্থা করে এসকল মানুষের পাশেদাড়িয়েছেন। যাতে করে তারা অন্তত ৫/৬ দিন ডাল ভাত খেয়ে জীবন অতিবাহিত করতে পারে।

এসময় ফরিদপুর মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি শাহরিয়ার হোসেন শিথিল সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম রাকিব এর সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে উপস্থিত ছিলেন মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি প্লাবন শেখ, আমিরুল ইসলাম আমিন, গাজী মনি,দিলা মুন্সি, মেহেদী হাসান রব্বানী
সাংগঠনিক সম্পাদক হাবিবুর রশীদ রিমু যুগ্ন সম্পাদক রাফাত জুবায়ের, খন্দকার নিয়াজ,শেখ রায়হান, মেহেদি হাসান রোহান, মোহাম্মদ সোহান, সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল নিলয়, সরকারি ইয়াসিন কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি এসান সজিব,সরকারি পলিটেকনিকেল কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক ইমন গাজী, কৃষি কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক নাসিম সদ্দার ওয়ার্ড ছাত্রদল নেতা বাঁধন, আলামিন, শাওন, মেহরাব প্রমুখ।

ফরিদপুর মহানগর ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা বলেন,
আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ি আমরা যতটুকু সম্ভব বিপদগ্রস্থ মানুষদের পাশে দাড়ানোর চেষ্টা করেছি বাকি সকল রাজনৈতিক এবং সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের প্রতি আহবান রইলো তারাও যেন তাদের সামর্থ্য অনুযায়ি এই বিপদের দিনে ফরিদপুর শহরের ছিন্নমূল মানুষদের পাশে দাড়ায়।

ফরিদপুর মহানগর ছাত্রদলের করোনা মহামারীতে নিজ অর্থায়নে উপহার সামগ্রী বিতরন

টিটুল মোল্লা।।
বাংলাদেশে করোনা মহামারীর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় ফরিদপুর শহরে চলছে কঠোর লকডাউন।
করোনা মহামারীর কারনে সর্বসাধারণের বাড়ির বাইরে বের হওয়া নিষেধ রাস্তায় রাস্তায় ব্যাড়িকেড চলাচল বন্ধ।এমতাবস্থায় সব থেকে বেশি বিপদগ্রস্থ এবং মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে ফরিদপুর শহরের রিক্সাচালক এবং দিনমুজুরেরা।যারা দিন আনে দিন খায়।
ফরিদপুর মহানগর ছাত্রদল সম্পূর্ণ নিজেদের উদ্দ্যোগে এবং অর্থায়নে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি এবং তাদের প্রিয় নেতা চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের রূহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া চেয়ে শহরের ৮০ জন রিক্সা চালক এবং দিন মুজুরদের জন্য তাদের নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ি
৫ কেজি চাল,১ কেজি ডাল,১ কেজি আলু আধাকেজি পিয়াজ এবং আধা লিটার করে তেলের ব্যবস্থা করে এসকল মানুষের পাশেদাড়িয়েছেন। যাতে করে তারা অন্তত ৫/৬ দিন ডাল ভাত খেয়ে জীবন অতিবাহিত করতে পারে।

এসময় ফরিদপুর মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি শাহরিয়ার হোসেন শিথিল সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম রাকিব এর সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে উপস্থিত ছিলেন মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি প্লাবন শেখ, আমিরুল ইসলাম আমিন, গাজী মনি,দিলা মুন্সি, মেহেদী হাসান রব্বানী
সাংগঠনিক সম্পাদক হাবিবুর রশীদ রিমু যুগ্ন সম্পাদক রাফাত জুবায়ের, খন্দকার নিয়াজ,শেখ রায়হান, মেহেদি হাসান রোহান, মোহাম্মদ সোহান, সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল নিলয়, সরকারি ইয়াসিন কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি এসান সজিব,সরকারি পলিটেকনিকেল কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক ইমন গাজী, কৃষি কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক নাসিম সদ্দার ওয়ার্ড ছাত্রদল নেতা বাঁধন, আলামিন, শাওন, মেহরাব প্রমুখ।

ফরিদপুর মহানগর ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা বলেন,
আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ি আমরা যতটুকু সম্ভব বিপদগ্রস্থ মানুষদের পাশে দাড়ানোর চেষ্টা করেছি বাকি সকল রাজনৈতিক এবং সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের প্রতি আহবান রইলো তারাও যেন তাদের সামর্থ্য অনুযায়ি এই বিপদের দিনে ফরিদপুর শহরের ছিন্নমূল মানুষদের পাশে দাড়ায়।

আত্মসমর্পন করলেন সিনহা হত্যা মামলার পলাতক আসামি কনস্টেবল সাগর দেবে

কক্সবাজার প্রতিনিধি: দেশের আলোচিত হত্যাকান্ড অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যা মামলায় অভিযুক্ত পলাতক আসামি কনস্টেবল সাগর দেব অবশেষে আদালতে আত্মসমর্পন করেছেন।

বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) দুপুরে তিনি কক্সবাজারের জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাঈলের আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করেন। আদালত তার জামিন আবেদনের বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ২৭ জুন দিন ধার্য করেছেন। একই সাথে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সাগর দেবের পক্ষে আদালতে জামিন আবেদন করেন জ্যেষ্ঠ আইজীবী দীলিপ কুমার দাশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর ফরিদুল আলম।

কনস্টেবল সাগর দেব টেকনাফ থানায় কর্মরত ছিলেন। সিনহা হত্যা মামলায় অভিযুক্ত সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশের অন্যতম প্রধান সহযোগী বলা হয় সাগর দেবকে। পলাতক আসামী হিসেবে ২০২০ সালের ২১ ডিসেম্বর তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করে আদালত।

এর আলোচিত মেজর সিনহা হত্যা মামলায় ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর কনস্টেবল সাগর দেবসহ ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন তদন্ত কর্মকর্তা র‌্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. খায়রুল ইসলাম।

ওই বছরের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে গাড়ি তল্লাশিকে কেন্দ্র করে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।

এ ঘটনায় গত ৫ আগস্ট নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে বাহারছড়া পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের সাবেক ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলীকে প্রধান আসামি করে টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাসসহ নয়জন পুলিশ সদস্যকে আসামি করা হয়। আদালত মামলাটির তদন্ত করার আদেশ দেন র‌্যাবকে।

আইনজীবী বলেন শাবানা-ববিতারা কোনো ক্লাবে যাননি তবে পরিমান কেনো

চিত্রনায়িকা পরীমনিকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার মামলায় বুধবার (২৩ জুন) নাসির উদ্দিন মাহমুদ ও তুহিন সিদ্দিকী অমির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। রিমান্ড শুনানির আগে আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়। ঢাকা জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম রাজিব হাসান ওই দুই আসামির রিমান্ডের আদেশ দেন।

ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর শেখ হেমায়েত হোসেন রিমান্ড আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন। তিনি বলেন, এজাহারে এ দুজনের নাম আছে। ঘটনার সঙ্গে আরও অজ্ঞাতনামারা জড়িত আছেন। তাদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন। আর আসামিরা এ অপরাধ থেকে মুক্তি পেলে সমাজে এ ধরনের অপরাধ আরও বেড়ে যাবে। সমাজকে এ ধরনের অপরাধ থেকে মুক্ত করতে তাদের বিচার হওয়া জরুরি। এরপর রাষ্ট্রপক্ষের আরেক আইনজীবী বলেন, পরীমনি স্বনামধন্য সেলিব্রেটি। আক্রমণ করার মূল উদ্দেশ্য ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে ধ্বংস করা। ইন্ডাস্ট্রিতে পরীমনির ভবিষ্যৎ ধূলিস্মাৎ করে দিছে।

রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, পরীমনি বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির একজন অভিনেত্রী। আসামিরা তাকে মারধর করে শ্লীলতাহানি করেন এবং ধর্ষণের চেষ্টা করেন। পরীমনিকে মদ্যপানের চেষ্টা করিয়ে পরবর্তীতে ধর্ষণসহ আরও বড় কোনো ক্ষতি করার পরিকল্পনা ছিল কিনা- তা জানার জন্য এবং মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ একান্ত জরুরি। এরপর নাসির উদ্দিন ও অমির পক্ষে ঢাকা বারের সভাপতি আব্দুল বাতেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মামুনসহ কয়েকজন রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন শুনানি করেন।

শুনানিতে মিজানুর রহমান মামুন বলেন, বিষয়টা হলো— ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি কথা খাই না এমন। সেলিব্রেটি হলেই আমাকে রাত ১২টার পর ক্লাবে যেতে হবে কেন? এ রকম হলে তো আরও অনেক কিছুই হতে পারে। ধর্ষণ বা হত্যাচেষ্টার মামলা হলে তো ডিএনএ, ফরেনসিক টেস্ট করা দরকার। তা ছাড়া আজ যারা আসামি তারা কি কম সেলিব্রেটি। পরীমনি সেলিব্রেটি ভালো কথা, উনার জায়গায় উনি থাকুন। আমাদের বিরুদ্ধে যা হচ্ছে তা পুরোপুরি মিডিয়া ট্রায়াল। এর রেজাল্ট কি হবে আমরা জানি। ’

তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে বনানীর একটি ক্লাবে গিয়ে ভাঙচুর করেছেন পরীমনি। সেলিব্রেটি হয়ে অন্যদের ভিকটিমাইজড করছেন তিনি। নাসির উদ্দিন এবং অমিও ভিকটিমাইজড। আবদুল বাতেন বলেন, পরীমনি বাসা থেকে রওনা দিয়েছেন স্বেচ্ছায়। ১২টার পর তো বোট ক্লাব বন্ধ হয়ে যায়। আর নাসির কেন তাকে রেপ করতে যাবেন। এজাহারে অমির বিরুদ্ধে কোনো বক্তব্য নেই। কেন তাকে রিমান্ডে পাঠাবেন।

তিনি বলেন, শাবানা, ববিতা, রোজিনাও নায়িকা ছিলেন। তাদের আমরা শ্রদ্ধা করি। তারা কোনো ক্লাবে যাননি। তিনি কেন রাত ১২টার পর ক্লাবে যাবেন। আসামিরা ভালো মানুষ। বিপদে পড়ে গেছেন। হয়রানি করতে মামলা দেওয়া হয়েছে। রিমান্ড বাতিল চেয়ে তাদের জামিন চাচ্ছি। দুপক্ষের শুনানি শেষে নাসির উদ্দিন বলেন, আমার বয়স ৬৫। অ্যাজমাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছি। গত ৯ দিন ডিবির রিমান্ডে ছিলাম। এখন আবার আমাকে রিমান্ডে পাঠানো হলে মনে হয় না আর বাঁচব।

উভয়পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক নাসির উদ্দিন মাহমুদ ও তুহিন সিদ্দিকী অমির পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে ১৫ জুন বিমানবন্দর থানায় দায়ের করা মাদক মামলায় নাসির উদ্দিন এবং অমির সাত দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

ঢাকা কারওয়ান বাজারে বিএনপির বিক্ষোভ

পানির মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ঢাকা ওয়াসাকে স্মারকলিপি দিয়েছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি। বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারের প্রগতি ভবনের ওয়াসার কার্যালয়ে সংস্থাটির প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা মো. মাকসুদুল হকের কাছে স্মারকলিপি দেন দলের নেতাকর্মীরা।

স্মারকলিপিতে পানির দাম বৃদ্ধিকে অযৌক্তিক ও গণবিরোধী উল্লেখ করে বলা হয়, নিরবচ্ছিন্নভাবে সুপেয় ও নিরাপদ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করা সরকারের নৈতিক দায়িত্ব ও কর্তব্য। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে ওয়াসা কর্তৃপক্ষ সেটি করতে ব্যর্থ হয়েছে। বারবার অযৌক্তিকভাবে পানির দাম বৃদ্ধি করা সরকারের ধারাবাহিক কর্মকাণ্ডে পরিণত হয়েছে। কিন্তু নগরবাসীর জন্য সুপেয় ও নিরাপদ পানি সরবরাহ তারা করতে পারেনি।

অবিলম্বে গণবিরোধী সিদ্ধান্ত বাতিল এবং ঢাকা ওয়াসার দুর্নীতি, লুটপাট, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা বন্ধ করে নগরবাসীর জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে নিরাপদ ও সুপেয় পানি সরবরাহের দাবি জানানো হয় স্মারকলিপিতে।

স্মারকলিপি দেওয়ার আগে ওয়াসা ভবনের নিচে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বিএনপির নেতাকর্মীরা। এতে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি হাবিব-উন-নবী খান সোহেল ও ঢাকা উত্তরের বিএনপি নেতা তাবিথ আউয়ালসহ বিভিন্ন স্তরের নেতারা।

সমাবেশে করোনাকালে পানির দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে অমানবিক হিসেবে অভিহিত করেন তারা।
সমাবেশে বিএনপি নেতারা বলেন, করোনার কারণে বিশ্বব্যাপী দেশে দেশে যখন ইউটিলিটি বিল মওকুফ করা হচ্ছে, সেখানে এ দেশে পানির বিল বাড়ানোর বিষয়টি অযৌক্তিক। অবিলম্বে পানির মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার দাবি জানান বিএনপি নেতারা।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাবিব-উন-নবী খান সোহেল বলেন, বিগত ১৪ বছরে ১৩ বার অযৌক্তিকভাবে পানির দাম বাড়িয়েছে ঢাকা ওয়াসা।

ওয়াসা মানুষের কথা ভাবে না বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, সংকটের সময়ে ওয়াসার এমডি বিদেশ ভ্রমণ করছেন, যা মোটেই কাম্য নয়।

নতুন সেনাপ্রধানের দায়িত্ব নিলেন জেনারেল শফিউদ্দীন

ঢাকা- দেশের ১৭তম সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।

গণভবনে বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে তাকে জেনারেল র‌্যাংক ব্যাজ পরিয়ে দেয়া হয়। এর মধ্য দিয়ে সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব শুরু করেন তিনি।

আগামী তিন বছর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নেতৃত্ব দেবেন জেনারেল শফিউদ্দিন। এর আগে তিনি সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল পদে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

এর আগে গত ১০ জুন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ওয়াহিদা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে নতুন সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে জেনারেল এস এম শফিউদ্দীন আহমেদকে নিয়োগ দেওয়া হয়।

ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদকে আগামী ২৪ জুন (২০২১) বিকাল থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে জেনারেল পদে পদোন্নতি প্রদানপূর্বক প্রতিরক্ষা বাহিনীগুলোর প্রধানদের (নিয়োগ, বেতন, ভাতা এবং অন্যান্য সুবিধা) আইন, ২০১৮ অনুযায়ী তিন বছরের জন্য সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হলো।

শফিউদ্দিন আহমেদ বিদায়ী সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হলেন।

জানা যায়, সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আজ ২৪ জুন। তিনি ২০১৮ সালের ১৮ জুন নিয়োগপত্র পান। আর ২৫ জুন থেকে তিন বছরের জন্য তা কার্যকর হয়।