আলোচিত সেই পাইলট আর নেই

ভারতে হাসপাতালের কোমায় থাকা ক্যাপ্টেন নওশাদ কাইয়ুম মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার (৩০ আগস্ট) নাগপুরের কিংসওয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ পাইলট অ্যাসোসিয়েশনের (বাপা) সভাপতি ক্যাপ্টেন মাহবুবুর রহমান।

তিনি বলেন, বেলা ১১টায় নওশাদ কাইয়ুমকে মৃত ঘোষণা করা হয়। তার মরদেহ দেশে আনার প্রক্রিয়া চলছে।

এর আগে গত শুক্রবার বিমানের বোয়িং ৭৩৭ ফ্লাইটটি ওমানের রাজধানী মাসকাট থেকে ১২২ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় আসছিল। সেদিন সকাল সাড়ে ১১টার দিকে এটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা ছিল। আকাশপথে বিমানের পাইলট ক্যাপ্টেন নওশাদ অসুস্থ হয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল ফ্লাইটটিকে নিকটস্থ নাগপুর বিমানবন্দরে অবতরণ করার নির্দেশ দিলে কো-পাইলট ক্যাপ্টেন মুস্তাকিম ফ্লাইটটি অবতরণ করান।

নওশাদ ও তার ফার্স্ট অফিসারের দক্ষতায় অল্পের জন্য জীবন রক্ষা পেয়েছে ওমান থেকে ঢাকার উদ্দেশে আসা যাত্রীদের।

বাংলাদেশিদের জন্য ইতালি প্রবেশের পথ খুলতে শুরু করেছে

নিউজ ২৪লাইনঃ, ঢাকা- বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রমণসংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করেছে ইতালি। মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে তা কার্যকর হবে বলে রোমের বাংলাদেশ দূতাবাসের এক ফেসবুক পোস্টে জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে ভ্রমণ সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা শিথিল। ইতালির স্বাস্থ্যমন্ত্রী রবার্তো স্পেরান্সো ২৮ আগস্ট দেশটিতে প্রবেশ সংক্রান্ত একটি অধ্যাদেশে স্বাক্ষর করেন, যা ইতালির সময় মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১২টা থেকে কার্যকর হবে। আটকে পড়া প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের সঙ্গে সম্পর্কিত প্রযোজ্য ধারাগুলো ব্যাখ্যাসহ শিগগিরই জানানো হবে।

ইতালির জারি করা আদেশে বলা হয়েছে, ইতালিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে ইউরোপিয়ান মেডিসিন্স এজেন্সি অনুমোদিত টিকা গ্রহণ করতে হবে। এটি সব দেশের জন্য বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ইতালিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার নাগরিকদের জন্য টিকার সনদ ছাড়াও ফ্লাই করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে করা পিসিআর টেস্টে করোনার অবশ্যই নেগেটিভ রিপোর্ট আসতে হবে। বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর করোনার টেস্ট করা হবে এবং নিজ খরচে ১০ দিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন করতে হবে।

উল্লেখ্য, করোনাভাইরাস ইস্যুতে দীর্ঘ চার মাস পর বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা থেকে ইতালিতে প্রবেশের অনুমতি দিলো দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

১৭বছর বিদেশ করে বাবা-মাকে সব টাকা দেয়েছি বাড়িতে এসে ৫দিনধরে না খেয়ে আছি কেউ খেতে বলেনি

নিউজ ২৪ লাইনঃ
কামাই বাবা-মাকে দিছি, আর বাড়ি ফিরে ৫ দিন ভাত পাইনি
যৌবনে সব কামাই তাদের (বাবা-মা) কে দিয়েছিলাম। ১৭ বছড় বয়সে সৌদি গিয়াছিলাম, মোচ উঠে নাই কালি দিয়ে মোচ বানিয়ে তারপর পাসপোর্টের ছবি তুলি , পাশের ঘরে পাচদিন না খেয়ে শুয়ে বসে কাটিয়েছিলাম।

ছোট ভাই মা একসাথে ভাত খায়, আমি পাচ দিনের অনাহারি ছিলাম, মা একবার জিজ্ঞেস করে নাই কিছু খাইছস নাকি, আত্বীয় স্বজন যখন ব্যাপার টা জানলো এবং মাকে জানালো, মা তখন উত্তর দিলো, না খেয়ে আছে তা আমাকে বলেনি কেন।

আমাকে বলে নাই কেনো না খেয়ে আছি,, সেই মা আজ আর নেই তার জন্য এখন ও দোয়া করি সব সময় ই, রাব্বির হাম হুমা কামা রাব্বাইয়ানি সাগিরা। এধরনের দৃষ্টান্ত কম নয়। প্রবাসে দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করে দেশে বাবার একাউন্টে পাঠানো টাকা অন্য সন্তান ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে ভালো বাজার-সদাই করে অনেকেরই ভালোই কাটে।

প্রবাসী ছেলে দীর্ঘদিন পর যাকিছু নিয়ে দেশে ফিরে আসে সেটাও ভাগাভাগি নিয়ে অনেকেরই মন কষাকষি হয়। আর যখন দেখে দেশে পাঠানো অর্থ অবশিষ্ট আর কিছুই নেই, তখনই হয় বিপত্তি। ফিরে যাওয়ার টিকেট-ও অন্যের কাছে টাকা ধার করে কিনতে হয়। এটাই বাস্তব। নিজের সাবধানতা নিজের কাছে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।

নৌভ্রমণের আড়ালে”অশ্লীল নৃত্য ও অসামাজিক কার্যকলাপ

নিউজ ২৪লাইনঃ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নৌভ্রমণের আড়ালে পিকনিকের নৌকায় জমজমাটভাবে চলছে অশ্লীল নৃত্য ও অসামাজিক কার্যকলাপ। শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার দিলপাশার ইউনিয়ন পরিষদের নিকটবর্তী বিলের মধ্যে এমন চিত্র দেখা যায়। এ নিয়ে বিলপাড়ের মানুষের মধ্যে চরম ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

সরেজমিন ঘুরে জানা গেছে, প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে পার্শ্ববর্তী নাটোরের গুরুদাসপুর, বড়াইগ্রাম, সিংড়া, সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া ও তাড়াশ থানা এলাকা থেকে এক শ্রেণির অসাধু ব্যক্তি পিকনিক ও নৌকা ভ্রমণ করতে আসে ভাঙ্গুড়া উপজেলার অষ্টমনিষা ও দিলপাশার ইউনিয়নের বিলাঞ্চল এলাকায়। সকাল, দুপুর ও রাতের খাবার রান্না হয় নৌকাতেই। নৌকা ও ডেকোরেটর মালিকের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ৩/৪ জন নারী টাকার চুক্তিতে নিয়ে আসা হয়। এরপর বিলের মাঝখানে নৌকা রেখে উচ্চ শব্দে গান-বাজনার তালে তালে নৌকার মধ্যেই ওই নারীদের সঙ্গে অশ্লীল নৃত্য ও অসামাজিক কার্যকলাপে মত্ত হয়ে ওঠেন তারা। সেখানে অল্প বয়সী স্কুল-কলেজপড়ুয়া শিক্ষার্থীদেরও দেখা যায়।

পিকনিক স্পটগুলো হলো- ভাঙ্গুড়ার দিলপাশার রেলওয়ে স্টেশন, বাওনজান রেল ব্রিজ, কৈডাঙ্গা রেল ব্রিজ, নৌবাড়িয়া ছয়খাম্ভা ব্রিজসহ অষ্টমনিষা ও দিলপাশার ইউনিয়নের বিলাঞ্চল এলাকা।

পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসা একাধকি ব্যক্তি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দুপুরে বাড়ি থেকে পরিবারের লোকজন নিয়ে বিলে বন্যার পাতি দেখতে এসেছিলাম। কিন্তু বেশিরভাগ নৌকায় যেভাবে অশ্লীলতা চলছিল তাতে বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয়েছে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন, এ ধরনের কার্যক্রম হলে তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মু. ফয়সাল বিন আহসান বলেন, ইতিপূর্বেও খবর পেয়ে ধরার চেষ্টা করে দ্রুত সরে পড়ায় ধরতে ব্যর্থ হয়েছি। দ্রুত নৌকা ও ডেকোরেটর মালিকদের শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সুএঃ খোলা কাগজ

আবারো লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে প্রাণ গেল ২ বাংলাদেশির

নিউজ ২৪ লাইনঃ, লালমনিরহাট- লালমনিরহাট বুড়িমারী মাইয়ামরাঘাট সীমান্তে ভারতীয় চেংরাবান্ধা বিএসএফ’র গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ রোববার (২৯ আগস্ট) ভোরে বুড়িমারী জিরো পয়েন্টের বাঁধের মাথা ও ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- বুড়িমারী ইউনিয়নের বুলবুল হোসেনের ছেলে ইউনুস (৩৫) ও পাটগ্রামের সাগর (৩৪)।

পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর ফারুক এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মরদেহ দুটি বিএসএফ সদস্যরা ভারতের চেংড়াবান্ধা থানায় নিয়ে গেছে।

৬১ বুড়িমারী বিজিবি ক্যাম্প সূত্র জানিয়েছে, দুই বাংলাদেশি যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ চেংড়াবান্ধা অংশে পড়ে ছিল। বিজিবির সদস্যরা সীমান্তে টহল জোরদার করেছে। মরদেহ ফিরিয়ে আনতে বিএসএফকে পতাকা বৈঠকের আহ্বান জানানো হয়েছে।

পরকীয়ার সন্দেহ! সুতো দিয়ে স্ত্রীর যৌনাঙ্গ সেলাই করলেন স্বামী

অনলাইন ডেক্সঃ
 একুশ শতকে মধ্যযুগীয় বর্বরতার এবং আরও এক মর্মান্তিক ঘটনার সাক্ষী দেশ। বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে বছর পঞ্চান্নর স্ত্রীর, এমন সন্দেহে সূচ-সুতো দিয়ে যৌনাঙ্গ সেলাই করে দিলেন ষাটোর্ধ্ব স্বামী। ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের সিংগ্রাউলি জেলায়৷ প্রবীণ ওই ব্যক্তির সন্দেহ যে তাঁর স্ত্রী অপর কোনও পুরুষের সঙ্গে পরকীয়ার সম্পর্কে আবদ্ধ।  

যদিও এই ঘটনার পর চুপ করে বসে থাকেননি ওই মহিলা। অবিলম্বে থানায় পৌঁছে স্বামীর এই কীর্তির কথা মহিলা অফিসারকে জানান এবং অভিযোগও দায়ের করেন। এই অভিযোগের ভিত্তিতে ওই মহিলাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় স্টিচ কাটাতে। 

পুলিস সূত্রে সংবাদমাধ্যমকে জানান হয়েছে যে অভিযুক্ত ব্যক্তি একটি সাধারণ সেলাইয়ের সুতো ও সূচ ব্যবহার করে এই কাজ করেন। মহিলা আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে এর ফলে৷ পুলিস ওই সূচ ও সুতো বাজেয়াপ্ত করেছে পরবর্তী তদন্তের জন্য৷

শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ এনে অভিযুক্ত ষাটোর্ধের বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করেছে পুলিস। যদিও এখনও কী শাস্তি হতে পারে সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি। মহিলা যদিও আবেদন করেছেন যাতে তাঁর স্বামীকে গুরুতর কোনও শাস্তি দেওয়া না হয়৷ 

সূত্রের খবর, সম্প্রতি স্ত্রীর সঙ্গে প্রায়শই ঝগড়া লেগেই থাকত ওই ব্যক্তির৷ তাঁর সন্দেহ পাশের গ্রামের এক পুরুষের সঙ্গে পরকীয়ার সম্পর্ক রয়েছে তাঁর স্ত্রীর৷ এর আগেও মারধরের ঘটনা ঘটেছে বলে খবর স্থানীয় সূত্রে।

হাতিরঝিলে ভবন মালিকের ভাইয়ের ইটের আঘাতে ভাড়াটিয়ার মৃত্যু

নিউজ ২৪ লাইনঃ

রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকায় ভবন মালিকের ভাইয়ের ইটের আঘাতে কামরুল ইসলাম (৬৮) নামে এক ভাড়াটিয়ার মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ আগস্ট) রাতে হাতিরঝিল থানাধীন রামপুরার পশ্চিম উলন ৫৭ নম্বর বাসায় এ ঘটনা ঘটে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মালিকের ছোট ভাই জিকু (৩৮) ওই বাসার ভাড়াটিয়া কামরুলকে ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করেন। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় রামপুরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

হাতিরঝিল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মিনহাজুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে রামপুরার বেটার লাইফ হাসপাতালের জরুরি বিভাগ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি।’

তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক তদন্তে আমরা জানতে পেরেছি যে, রামপুরার পশ্চিম উলন ৫৭ নম্বর বাসার মালিকের ছোট ভাই কাজী জিকু (৩৮) ভাড়াটিয়া কামরুল ইসলামকে মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করে। এতে গুরুতর আহত অবস্থায় রামপুরার বেটার লাইফ হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাতেই তিনি মারা যান। আমরা মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক মর্গে পাঠিয়েছি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।’

নিহতের শ্যালক আশরাফুল হক বলেন, ‘আমার দুলাভাই কেমিস্ট ছিলেন, রামপুরার ওই বাসায় মালিকের ছোট ভাই কাজী জিকু তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে তার মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করেন। রক্তাক্ত অবস্থায় রামপুরার একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।’

জানা গেছে নিহত কামরুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানার নবীপুর সরকার বাড়ির গ্রামে। তিনি মৃত আব্দুল করিমের সন্তান। বর্তমানে রামপুরার পশ্চিম উলন ৫৭ নম্বর বাসার দ্বিতীয় তলায় ভাড়া থাকতেন

1 2 3 4 24