বিএনপি জাতীয় হতাশাবাদী দলে রূপ নিয়েছে : কাদের

নিউজ২৪লাইন: জনগণের কাছে কখনো বাংলাদেশ নালিশ পার্টি আবার কখনো ষড়যন্ত্রবাদী দল হিসেবে পরিচিত পাওয়া বিএনপি এখন জাতীয় হতাশাবাদী দলে রূপ নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

আজ শুক্রবার সকালে তার বাসভবনে ব্রিফিংকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।

বিএনপি নেতারা বলছেন, রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ নাকি দেউলিয়া হয়ে গেছে, বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্য শুনে মনে হয় তারা এখন নিজেদের ভাবনা ছেড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগকে নিয়ে ভাবতে শুরু করছে বলে মনে করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, এসব আষাঢ়ে গল্পের অবতারণা করে তারা আত্মতুষ্টি বোধ করছেন।

দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, নিজেদের চরম ব্যর্থতা ঢাকতে এসব কাল্পনিক ও অন্তঃসারশূন্য বাক্য-চর্চা বিএনপির পুরোনো অভ্যাস। ওবায়দুল কাদের মনে করেন বিএনপি যেই অপরাজনীতি ও নেতিবাচক রাজনীতি অব্যাহত রেখেছে তাতে তারা ক্রমশঃ হতাশার গভীরেই নিমজ্জিত হচ্ছে।

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপি নেতারা যত কথাই বলুন না কেন, জনপ্রত্যাশা থেকে ছিটকে পড়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা পেতে মরিয়া বিএনপির নেতাকর্মীরা এখন গণহতাশায় ভুগছে বলে উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের।

বিএনপির জনসমর্থন তলানিতে পৌঁছে যাওয়ায় তারা আওয়ামী লীগকে দেউলিয়া হয়ে গেছে বলে যে দিবাস্বপ্ন দেখছে তা তাদের ভাবনায় জনপ্রত্যাখ্যান থেকে সৃষ্ট প্রলাপ মাত্র বলেও মনে করেন ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কোনো ভূঁইফোড় সংগঠন নয় যে, কারও যোগসাজশে দেশ চালাত হবে। শেখ হাসিনা জনমানুষের আস্থা এবং সমর্থন নিয়েই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

এদেশের মানুষ জানে আওয়ামী লীগ শোষণ করে না বরং দেশকে শোষণমুক্ত করেছে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, জনগণের সম্পদ লুটপাট করে না বরং মানুষের জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে আওয়ামী লীগ ।

টাইগারদের বিশ্বকাপের দল ঘোষণা

নিউজ ২৪লাইন:
স্পোর্টস ডেস্কঃ আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৯ সেপ্টেম্বর) দল ঘোষণা করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

অভিজ্ঞতা আর তারুণ্যের মিশেলে অবশেষে ঘোষণা করা হলো বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্কোয়াড। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের মূল দল ঘোষণা করা হয়েছে। এর পাশাপাশি রিজার্ভ হিসেবে আরও দুজন খেলোয়াড়কে রাখা হয়েছে বিশ্বকাপ দলে।

প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে ডাক পাওয়া ক্রিকেটারদের মধ্যে আছেন আফিফ হোসেন, মোহাম্মদ নাঈম, শামীম হোসেন, শরিফুল ইসলাম, মেহেদী হাসান ও নাসুম আহমেদ।

মিরপুর শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রেস কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করেন দলের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন অন্য দুই নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন ও আব্দুর রাজ্জাক।

নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা প্রস্তুতি নিয়েই এবার মরুর বুকে পাড়ি দেবে টিম টাইগার্স। সবশেষ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দাপুটে পারফরমেন্স দেখায় টিম বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চলতি সিরিজেও জয়রথ ধরে রেখেছে মাহমুদউল্লাহবাহিনী। এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে টাইগাররা। তাই সাম্প্রতিক পারফরমেন্সের সূত্র ধরেই দল ঘোষণা করা হয়েছে বলে নির্বাচকদের বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে।

এদিকে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আগেই না খেলার ঘোষণা দিয়েছেন দলের অন্যতম সেরা ওপেনার তামিম ইকবাল। এই ড্যাশিং ওপেনার না থাকার ফলে বিশ্বকাপে ওপেনিংয়ে লিটনের সঙ্গী হিসেবে পছন্দের শীর্ষে মোহাম্মদ নাঈম। আফিফ-সোহানও নিয়মিতভাবেই জায়গা পেয়েছেন একাদশে।

এছাড়া সিনিয়র ক্রিকেটার হিসেবে রিয়াদ-সাকিব-মুশফিক-মুস্তাফিজ আর লিটন বড় ভরসা দলের। বোলিংয়ে মূল অস্ত্র মোস্তাফিজুর রহমান। তার সঙ্গে স্পিডস্টার তাসকিন আহমেদ ও সাইফউদ্দিন। অন্যদিকে দলের মূল স্পিন জাদুকর হিসেবে নাসুম আহমেদ এবং মেহেদী হাসানের ওপর ভরসা করেছে নির্বাচকরা। এছাড়া স্ট্যান্ডবাই হিসেবে রুবেল হোসেন এবং লেগস্পিনার আমিনুল ইসলাম বিপ্লবকে রাখা হয়েছে। অভিজ্ঞতা আর তারুণ্যের মিশেলে গড়া এই দল বিশ্বকাপে কেমন পারফরমেন্স করে তা দেখার অপেক্ষায় টাইগার সমর্থকরা।

আগামী ১৭ অক্টোবর শুরু হবে বাংলাদেশ দলের বিশ্বকাপ মিশন। প্রথম রাউন্ডে টাইগারদের প্রথম প্রতিপক্ষ স্কটল্যান্ড। ‌’বি‌’ গ্রুপের অন্য দুই দল স্বাগতিক ওমান ও পাপুয়া নিউগিনি। প্রথম রাউন্ডে সেরা দুই দলের মধ্যে থাকলে বাংলাদেশ পাবে সুপার-১২’র টিকিট।

বাংলাদেশের সবগুলো ম্যাচ মাঠে গড়াবে ওমানে। বাছাইপর্ব উতরে যেতে পারলে মূল পর্বে বাংলাদেশ প্রতিপক্ষ হিসেবে পাবে ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, নিউজিল্যান্ডকে। এছাড়া বাছাইপর্ব পেরিয়ে আসা একটি দলের সঙ্গেও খেলতে হবে টাইগারদের।

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দল:
লিটন দাস, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (অধিনায়ক), আফিফ হোসেন, নুরুল হাসান সোহান, মেহেদী হাসান, সাইফউদ্দিন, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, নাসুম আহমেদ, নাঈম শেখ, সৌম্য সরকার ও শামীম পাটোয়ারী।ম
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দল:

আব্দুর রাজ্জাক ও শরীয়তপুরের উন্নয়ন

নিউজ২৪লাইন: এস এম আবুল কালাম আজাদ সম্পাদক নিউজ ২৪লাইন ডটকম :

আব্দুর রাজ্জাক ও শরীয়তপুরের উন্নয়ন।
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু
শেখ মুজিবুর রহমানের স্নেহ ধন্য জাতীয় বীর আলহাজ্ব আব্দুর রাজ্জাক এশিয়ার বৃহৎ রাজনৈতিক অঙ্গনে যার অবদান অপরিসীম বিশেষ করে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি সুপরিচিত নাম। আব্দুর রাজ্জাকের জন্ম শরীয়তপুরের জেলার ডামুড্যা উপজেলা নিভৃত এক পল্লীতে। দেশ, মাটি ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত থাকায় শরীয়তপুর থেকে উঠে আসা আবদুর রাজ্জাক নামের মানুষটি এক সময় জাতীয় নেতায় পরিণত হন। যে কারণে তিনি বাংলাদেশের জাতীয় নেতার কাতারে প্রথমসারির একজন। আর এ জন্য তিনি ইতিহাস হয়ে আছেন।
আবদুর রাজ্জাক তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দুই দফায় দায়িত্ব পালন করেন। ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি মুজিব বাহিনীর অন্যতম প্রধান ছিলেন। স্বাধীনতার আগে আওয়ামী স্বেছাসেবক বাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আওয়ামী লীগে সাধারণ সম্পাদক ছিলেন দুইবার। দেশবরেণ্য এই নেতা বাংলাদেশ শান্তি পরিষদের সভাপতি এবং বিশ্ব শান্তি পরিষদের সহসভাপতি ছিলেন। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।

আওয়ামী পরিবারের একনিষ্ঠ সদস্য হওয়ায় দল তাকে শরীয়তপুর-৩ আসন থেকে একাধিকবার মনোনয়ন দিয়েছে। প্রতিবারই তিনি বিপুল ভোটে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন। জনপ্রতিনিধি হয়ে এলাকার উন্নয়ন এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করেছেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় গেলে জাতির জনকের সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হন। আর আবদুর রাজ্জাককে দায়িত্ব দেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের। তিনি দক্ষতা ও যোগ্যতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। তার মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি নিজ এলাকা শরীয়তপুরের অভুতপূর্ব উন্নয়ন করেন। রাস্তা-ঘাট, কালভার্ট ব্রীজ, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা থেকে শুরু করে প্রতিটি ক্ষেত্রে তার উন্নয়ন কর্মকান্ড চোখে পড়ার মত। তার অভুতপূর্ব উন্নয়ন কর্মকান্ডের জন্য আবদুর রাজ্জাককে বলা হয় আধুনিক রুপকার।

বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে আজীবন মেহনতি মানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর ছায়াতলে থেকে তৎকালীন পাকিস্তান আমলে পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অসামান্য অবদান রেখেছেন। রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করতে যেয়ে তাঁকে অনেক অত্যাচার নির্যাতন ভোগ করতে হয়েছে। কারাবরণও করতে হয়েছে। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারের হত্যা করার পর অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে আবদুর রাজ্জাককেও গ্রেফতার করা হয়।

পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি অবিচল আস্থা রেখে মানুষের ভাত কাপড়ের অধিকার আদায়, গণতন্ত্র পুনপ্রতিষ্ঠা, স্বৈর শাসনের বিরুদ্ধে অকুতোভয় সৈনিক হিসেবে রাজপথের আন্দোলনকে বেগবান করা সর্বোপরী বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে অমৃত্যু সংগ্রাম করে গেছেন। এই মহান নেতার ইহকালত্যাগের পর জাতীয় আদর্শিক রাজনীতিতে যেমন শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে তেমনি শরীয়তপুরের উন্নয়ন কর্মকান্ডেও শূন্যতা সৃষ্টি হয়। তার এ শূন্যতা পূরণ করতে সক্ষম হয়েছেন তারই সুযোগ্য পুত্র নাহিম রাজ্জাক। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে যেমন তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা তার শূন্যতা পূরণ এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করে চলেছেন তেমনি আবদুর রাজ্জাকের অবর্তমানে তারই সুযোগ্য পুত্র নাহিম আবদুর রাজ্জাকের শূন্যতার পুরণ এবং শরীয়তপুরের উন্নয়নে তার অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করে চলেছেন। আবদুর রাজ্জাক যে কাজগুলো শুরু করে গেছেন সে কাজগুলো সফলভাবে সমাপ্ত করেছেন নাহিম রাজ্জাক। আরো উন্নয়নমূলক কাজ তিনি করছেন যেটা দেখে শরীয়তপুরবাসী অভিভুত। বাবার শূন্য স্থান পূরণে সন্তানের কর্মকান্ডে এলাকার জনগণ মনে করতে পারছে না যে আবদুর রাজ্জাক নেই।
২০১১ সালের ২৩ ডিসেম্বর তিনি ইহকাল ত্যাগ করলেও তার কর্মকান্ডের জন্য আজো বাংলার মানুষের কাছে স্মরণীয় বরণীয় হয়ে আছেন শরীয়তপুরের মানুষ বক আলহাজ্ব আব্দুর রাজ্জাক মানি শরীয়তপুরের উন্নয়ন তার মৃত্যুবাষিকীতে শরীয়তপুরের মানুষ দল মত নির্বিশেষে সবাই নানা আয়োজনের মাধ্যমে তাঁকে স্মরণ করে রাখেন।

শরীয়তপুর ৩ এর বারবার নির্বাচিত আলহাজ্ব আব্দুর রাজ্জাকের সুযোগ্য সন্তান বৃদ্ব-যুবকে নয়নের , আব্দুর রাজ্জাকের অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত দানকারী নাহিম রাজ্জাক এমপি সংক্ষেপে কিছু পরিচিতি আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম।

নাহিম রাজ্জাক জন্মেছেন ১৯৮১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি। তিনি ঢাকার গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরী স্কুলে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছেন। এরপর ভারতের দার্জিলিং এর সেন্ট পলস স্কুল থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হন। ভারতের রাজস্থানের স্বনামখ্যাত মেও কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় অত্যন্ত কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হন। এরপর বৃটেনের রাজধানী লন্ডনের মিডলস্যাকস ইউনিভাসিটি থেকে বিজনেস অ্যান্ড মার্কেটিং (ডাবল মেজর) বিভাগে বিএ অনার্স এবং লন্ডন কিংস্টন ইউনিভার্সিটি থেকে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন করেন।
বর্তমানে
নাহিম রাজ্জাক ব্যক্তিগত জীবনে দুই পুত্র সন্তানের জনক। স্ত্রী মালিয়া হোসেন শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত।

নাহিম রাজ্জাক এমপি
বাবার মৃত্যুর পর ভেদরগঞ্জ ডামুড্যা গোসাইরহাট নিয়ে শরীয়তপুর ৩ আসনটি শূন্য হয়ে যায়, শূন্য আসনের উপনির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নাহিম রাজ্জাক সাহেব কে শূন্য আসনে মনোনয়ন দেন দেন (২০১২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি)। শূন্য আসনে নির্বাচন করে তিনি নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ৩য় বারে মতো ২০১৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর সংসদ নির্বাচনে তিনি পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

নাহিম রাজ্জাক উচ্চ শিক্ষিত একজন মেধাবী তরুণ। তারুণ্যের প্রতীক নাহিম আধুনিক শরীয়তপুর গড়তে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগ পরপর তৃতীয় দফায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসায় সারাদেশের মত শরীয়তপুরেও ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

শরীয়তপুরের উন্নয়ন কর্মকান্ড প্রসঙ্গে নাহিম রাজ্জাক বলেন, দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের আশা ভরসার প্রতীক পদ্মাসেতু বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ বাস্তবায়ন হতে চলেছে। পদ্মসেতু বাস্তবায়নের পর আমরা স্বপ্ন দেখছি শরীয়তপুরের অভাবনীয় উন্নয়নের। পদ্মসেতু হলে আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন হবে। মানুষের নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। শরীয়তপুরকে একটি আধুনিক স্বনির্ভর শরীয়তপুর গড়ে তুলতে পারবো। উন্নত ও আধুনিকশিক্ষা বিস্তারের পাশাপাশি ও তথ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হবে। অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে সত্যিকার অর্থে শরীয়তপুর আধুনিক শরীয়তপুরের রুপান্তর

বিএ: কিছু লেখা আমি অন্য অন্য অনলাইন পত্রিকা থেকে সংগ্রহ করেছি ভুল ত্রুটির জন্য দুঃখিত।