সততা,ন্যায়-নীতি আদর্শের এক প্রতিচ্ছবি জনাব মোঃ হাবিবুর রহমান ঢালী
নিউজ২৪লাইন:
সততা,ন্যায়-নীতি আদর্শের এক প্রতিচ্ছবি জনাব #মোঃ হাবিবুর রহমান ঢালী।
#আওয়ামী’লীগের চরম দু:স্বময়ে,শরীয়তপুরে যখণ গুটিকয়েক লোক আলোর অন্তরালে, রাজপথের ব্যাক-সাইডে নৌকার সমর্থন করতো, ঠিক তখনি জনাব হাবিবুর রহমান ঢালীকে রুদ্রকর ইউনিয়নের সভাপতির দ্বায়িত্ববার দেন তার রাজনৈতিক শিক্ষাগুরু আঃ রব স্যার।যুবক বয়সেই তিনি এতো বড় দ্বায়িত্ব গ্রহণ করে আজ অবদি দীর্ঘ ৩৮ বছর ধরে রুদ্রকর ইউনিয়নে দলের সভাপতির দ্বায়িত্ব পালন করে আসছেন।
২০১১ সালে রুদ্রকর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দলের সর্মথনে প্রথম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন,তখন তিনি তার রাজনৈতিক শিক্ষাগুরু জনাব আঃ রব মুন্সি স্যারের সাথে রাজনীতি করতেন,কিন্তু ইউনিয়নের উন্নয়ন করার জন্য তিনি আঃ রব স্যারের অনুমতি নিয়েই বিএম মোজ্জামেলের সাথে রাজনীতি করতে থাকেন।
২০১৬ সালে ইউনিয়ন নির্বাচনে জনাব হাবিবুর রহমান ঢালীকে নৌকা প্রতিক দেওয়া হলো না,কিন্তু ইউনিয়নের তৃণমূল আওয়ামী লীগ সেটা মেনে নিতে পারেনি বলে,হাবিব ঢালীকে নির্বাচন করতে বাধ্য করে রুদ্রকর ইউনিয়ন বাসি, সে নির্বাচনেও তিনি বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন।
#তিনি তার জিবনের প্রতিটি সময় মুর্হুত্ব তিনি দলের জন্য ও ইউনিয়ন বাসির জন্য ব্যয় করেছেন।আসলে এটাই কি তার অপরাধ ছিলো?
#আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলের হাই কমান্ডের নির্দেশ গতো নির্বাচনে যারা বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে ছিলেন তাদের এবার নৌকা প্রতিক দেওয়া হবে না।দলের এই সিন্ধান্ত কি যোক্তিক?
যে ব্যাক্তিকে তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দরা এখনো চাচ্ছে,কিন্তু দলের সিন্ধান্ত আর তৃণমূলের সিন্ধান্ত তো মিলছে না।কি করবে তৃণমূল কর্মীরা???
#আওয়ামী লীগ থেকে যারা বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে নির্বাচিত হয়েছেন, দলের সাথেই আছেন এবং জনপ্রিয়তায় সবার থেকে শীর্ষে তাদের কেই নমিনেশন দেওয়া হোক।
নয়তো জনপ্রিয় তৃণমূল আওয়ামী লীগের মনে অভিমানী ছায়া বসলে নিজ দলেরি ক্ষতি হবে।
#একজন সৎ আর্দশবান জনপ্রিয় নেতা কেই দলের আলোর প্রদীপ টি দেয়া হোক।
নয়তো তৃণমূল কর্মীরা আবারো প্রমাণ করবে জনপ্রিয় ব্যক্তিই জনাব হাবিবুর রহমান ঢালী।
(কপি পেস্ট বাই আঃ রহমান)