অশ্লীল ভিডিও বানানোর অভিযোগে ঢাকাই চলচ্চিত্রের কমেডি অভিনেতা চিকন আলীকে আটক

নিউজ২৪লাইন:
অশ্লীল ভিডিও বানানোর অভিযোগে ঢাকাই চলচ্চিত্রের কমেডি অভিনেতা চিকন আলীকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাইবার ও স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের একটি টিম। বুধবার (১৭ নভেম্বর) রাতে ডিবির যুগ্ম কমিশনার (দক্ষিণ) মাহবুব আলম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ‘চিকন আলী এখন ডিবির সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের একটি দলের হেফাজতে রয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এখনও তাকে আটক বা গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি।’

মাহবুব আলম আরও বলেন, ‘চিকন আলীর বিরুদ্ধে অভিযোগ হচ্ছে, তিনি অশ্লীল ভিডিও বানান। এসব বিষয়ে আমরা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। তিনিও অনুতপ্ত। আমরা এখন জানার চেষ্টা করছি, এসবের সঙ্গে আর কারা জড়িত। তার দাবি, এসব ভিডিও যারা কাটছাঁট করেন, তারা বিভিন্নভাবে বাজে শিরোনাম দিয়ে এসব করেন। আসলে ভেতরে তেমন কিছু থাকে না। এসব করেন অন্য কেউ। তারা কারা, তা জানার জন্য জিজ্ঞাসাবাদ করছি। এ ছাড়া আরও যারা এ ধরনের ভিডিও তৈরি করেন, তাদের সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছি।’

এর আগে মঙ্গলবার (১৬ নভেম্বর) রাত প্রায় ১১ টার দিকে রাজধানীর রামপুরা থানার বনশ্রী এলাকা থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যায় বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন অভিনেতার স্ত্রী খুশি। বুধবার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় চিকন আলীর সন্ধানের জন্য রাজধানীর এফডিসিতে শিল্পী সমিতির দ্বারস্থ হন তিনি। খুশির দাবি, সারাদিন অপেক্ষা করেও স্বামীর খোঁজ তিনি পাননি। বাধ্য হয়ে এফডিসির শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে এসেছেন।

উল্লেখ্য, নায়ক হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেছিলেন চিকন আলী। কিন্তু বনে যান কমেডিয়ান। ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘রঙিন চশমা’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে চিকন আলীর। তার উল্লেখযোগ্য অভিনয় করা চলচ্চিত্র হলো-মনে প্রাণে আছ তুমি, ভালোবাসলেই ঘর বাঁধা যায় না, লাভ ম্যারেজ, শুটার, বসগিরি, বেপরোয়া।

দুই শিশুর মধ্যে ধস্তাধস্তিতে এক শিশুর চোখে আঘাত আহত শিশুর বাবার মামলায় অপর শিশুর পিতা কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত

বরগুনার আমতলীতে খেলতে গিয়ে দুই শিশুর মধ্যে ধস্তাধস্তিতে হামিম নামে এক শিশুর চোখে আঘাত লেগে আহত হওয়ার ঘটনার মামলায় অপর শিশু আলিফের পিতাকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। এদিকে শিশু আলিফ এবং তার বাবার একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনার ঝড় ওঠে। ছবিতে দেখা যায় হাতকড়া পরিহিত বাবাকে জরিয়ে ধরে আছে শিশু আলিফ।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আমতলী পৌরসভার সবুজবাগ এলাকার আবু হানিফের পুত্র হামিম ও একই এলাকার বাহাদুর খানের পুত্র মোঃ আলিফ। দুই শিশুর বাসা পাশাপাশি হওয়ায় তারা সারাক্ষণ এক সাথেই থাকে এবং খেলাধুলা করে। পারিবারিকভাবেও তাদের দুই পরিবারের মধ্যে রয়েছে অনেক ঘনিষ্ঠতা। গত এক মাস পূর্বে বাড়ির উঠানে বসে খেলছিলো শিশু হামিম ও আলিফ। এক পর্যায়ে দু’জনের মধ্যে ঝগড় হলে তাদের মধ্যে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। এতে শিশু হামিমের চোখে আঘাত লেগে সে গুরুত্বর। আহত হয়। এরপর আহত আলিফের পরিবার আহত শিশু হামিমের চিকিৎসা করায় এবং চিকিৎসার সমস্ত ব্যয়ভার গ্রহণ করেন।

ওই ঘটনার এক মাস পরে গত ১ নভেম্বর (সোমবার) আহত শিশু হামিমের মা মাইসুরা বেগম বাদী হয়ে অপর শিশু আলিফের বাবা বাহাদুর খানসহ আরও চার জনকে আসামি করে আমতলী সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। গত ১৫ নভেম্বর (সোমবার) ওই মামলার শিশু আলিফের বাবা বাহাদুর খান আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করেন। আদালতের বিজ্ঞ বিচারক তার জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। তারপর যখন বাবা বাহাদুরকে হাতকড়া পড়িয়ে অন্যান্য আসামীদের সাথে বরগুনা জেলা কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয় তখন বাহাদুরের শিশু পুত্র আলিফ তার বাবাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে নানান প্রশ্নবাণে জর্জরিত করতে থাকে। পিতা পুত্রের ওই দৃশ্য স্থানীয় কেহ ক্যামেরাবন্দি করে ঘটনার কারণ জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছেড়ে দেয়। যা মুহুর্তে ভাইরাল হয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।

আলিফের চাচা জুয়েল মুঠোফোনে বলেন, সামান্য একটা বিষয়টা নিয়ে তারা আদালত পর্যন্ত গেছে। স্থানীয়রা শালিশের মাধ্যমে বিষয়টি মীমাংসা করার প্রস্তাব দিয়েছিল। আমরা আহত শিশু হামিমের চিকিৎসার ব্যয়ভার গ্রহণ করেছি। এখন ক্ষতিপূরণ দিতেও চেয়েছিলাম। তবুও তারা মামলা উঠিয়ে নেয়নি। আজ আমার নির্দোষ ভাই বিনা দোষে জেল খাটছেন।

স্থানীয় প্রতিবেশীরা জানায়, বিষয়টি আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে দেখেছি। শিশুরা একে অপরের সাথে ঝগড়া করবে আবার মিশবে। কোমলমতি শিশুদের ঝগড়া দিয়ে পরিবারের মধ্যে বিবাদ ছড়ানো ঠিক হয়নি। একটি কথা সকলকে বুঝতে হবে শিশুরা যা শিখে তা তাদের পরিবার থেকেই শেখে আর পরিবার সচেতন হলে শিশুরা ভালো মানুষ হবে।

আমতলী পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোয়াজ্জেম হোসেন ফরহাদ মুঠোফোনে বলেন, বিষয়টি শুরু থেকেই আমি জানি। ওরা দু’জনেই

চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলহাজ্ব ফায়েজুর রহমান মোল্লা সকলের দোয়া ও সমথর্ন কামনা করেছে

আমান আহমেদ সজীব //শরীয়তপুর প্রতিনিধি:
আসন্ন চরকুমারীয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছে ও চরকুমারীয়া ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের খোজ খবর নিচ্ছে। এবং ইউনিয়নবাসী সকলের কাছে দোয়ার প্রত্যাশা করেছেন। চরকুমারীয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ ফায়েজুর রহমান মোল্লা, আসন্ন চরকুমারীয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন তিনি।

জনসেবার কারণে সাধারণ মানুষের কাছে তিনি অত্যন্ত আস্থাভাজন ব্যক্তি হিসেবে অল্প সময়ে সু-পরিচিতি লাভ করেছেন এবং একজন উদীয়মান, দানবীর, ধর্মপরায়ন,অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ব্যাক্তি,গরীব দুখী মানুষের আস্থাভাজন
সমাজ সেবক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন, সাধারণ মানুষের সেবায় । সাধ্য অনুযায়ী সাহায্য করে যাচ্ছে সাধারণ মানুষদের । দীর্ঘ দিন যাবত
অসহায় মানুষদের সাহায্য করে আসছেন, মহামারী করােনায় ছিলেন সাধারণ মানুষের পাশে । করােনার এই মহা দুর্যোগেও তিনি শুরু থেকে তার সাধ্য অনুযায়ী সাধারণ মানুষের পাশে থেকে
খোজ খবর নিতেন, এবং বিভিন্ন ধরনের সাহায্য সহযােগিতা করে গেছেন । তিনি নিজেকে মানুষের সেবায় উৎসর্গ করে দিতে চান।

স্থানীয়রা বলেন আলহাজ্ব মোঃ ফায়েজুর রহমান মোল্লা
তিনি চরকুমারীয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন কালে, আমাদের বিপদে আপদে এগিয়ে আসেন । রাত – দিন যখনই ডাকি আমরা তাকে পাশে পাই । আসন্ন চরকুমারীয়া ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে, নির্বাচনে দলমত নির্বিশেষে উন্নয়নের স্বার্থে তারা আলহাজ্ব মোঃ ফায়েজুর রহমান মোল্লা কে চরকুমারীয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায়। এবং তার বিরুদ্ধে কোন দুর্নীতি ও রাষ্ট্রবিরোধী, কোন অভিযোগ নেই বলে জানান, বুধবার (১৭ নভেম্বর) আলহাজ্ব মোঃ ফায়েজুর রহমান মোল্লার নিজ বাড়িতে উঠান বৈঠক কালে, চরকুমারীয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে সমথর্ন করে, ও ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে যোগ্য পাত্রে অন্ন দান করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন একাধিক ভোটাররা।

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এবং উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য তাকে ভোট প্রদান করে বিজয় করার অঙ্গিকার করে জোট বেধেছে অধিকাংশ ভোটাররা। তিনি নির্বাচিত হলে এলাকায় মসজিদ,মাদ্রাসা, রাস্তা,ঘাট,শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের ব্যপক উন্নয়ন হবে। এছাড়াও মাদক, সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ মুক্ত হবে। গরীব দুখী মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল অক্ষুন্ন থাকবে। আসন্ন চরকুমারীয়া ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে ঘিরে তাকে নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে ভোটাররা। তাকে ছাড়া অন্য কোন প্রার্থীকে ভাবতে পারছেননা ভোটাররা। চায়ের দোকান, হাট-বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে প্রতিদিন তার গুনকীর্তন করছে জনগন। তাকে ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত করার লক্ষ্যে ভোটাররা ইতিমধ্যে বিভিন্ন জল্পনা কল্পনা শুরু করেছে।

তিনি বর্তমানে এলাকায় ধর্মীয় অনুষ্ঠান,শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সকল ধরনের সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহন করে যাচ্ছে এবং এছাড়াও তিনি এলাকায় মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ,বাল্যবিবাহসহ সকল অপরাধমুলক বিষয়ে প্রতিবাদী ব্যাক্তি নামে সুপরিচিত হয়েছেন।

অসহায় মানুষরা তাকে ডাক দিলেই হাতের নাগালে পান। করোকালীন সময়ে তিনি গরীব দুখী মানুষের পাশে থেকে বিভিন্ন সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে মানবতার ফেরীওয়ালা হিসেবে উপাধী পেয়েছেন। একাধিক ভোটাররা জানান তিনি সৎ, মার্জিত, শিক্ষিত, ভদ্র স্বভাবী,প্রতিবাদী হওয়ায় এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে তার বিকল্প নেই। তিনি ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হলে সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।

আলহাজ্ব মোঃ গিয়াস উদ্দিন মোল্লার সভাপতিত্বে উঠান বৈঠকে বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব লুৎফর রহমান মোল্লা, জানান তিনি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলে কোন প্রভাবের কারনে অন্যায়কারীরা পার পাবেনা। চরকুমারীয়া ইউনিয়ন ও সমাজের অপরাধের হার পুরোপুরি কমে যাবে। সঠিক ভাবে ন্যায় বিচার পাবে চরকুমারীয়া ইউনিয়নের জনসাধারণ।

আসন্ন চরকুমারীয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ ফায়েজুর রহমান গণমাধ্যম কে জনগনের উদ্দেশ্য করে বলেন, আমাকে যদি জনগণ তাদের সেবা করার সুযােগ দেয়, তাহলে আমি নির্বাচিত হয়ে এই চরকুমারীয়া ইউনিয়ন কে পরিবর্তন, উন্নয়ন পরিকল্পিত নিরাপদ একটি রােল মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়েতুলবো। আমার স্বপ্ন এই ইউনিয়নবাসীর সেবা করা ও সুখে দুঃখে পাশে থাকা।
এবং এছাড়াও মাদক, সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ মুক্ত হবে এই চরকুমারীয়া ইউনিয়ন। তাই জননেত্রী শেখ হাসিনা ও পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের মাননীয় উপমন্ত্রী শরীয়তপুর ০২ আসনের সংসদ সদস্য নড়িয়া ও সখিপুর মানুষের উন্নয়নের রুপকার জননেতা জনাব এ কে এম এনামুল হক শামীম এমপি মহোদয়ের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন আলহাজ্ব নাছির উদ্দিন মোল্লা,
আলহাজ্ব মোঃ নুরুল ইসলাম হাওলাদার, মোঃ রতন মোল্লা, সেরাজল বেপারী, দেলোয়ার হোসেন মোল্লাসহ আরো অনেকে।
এসময় উঠান বৈঠক অনুষ্ঠান পরিচালনা করে মোঃ শাহিনুর রহমান মোল্লা।

যে রাস্তায় আপনি একা চলতে নিষেধ ” পৃথিবীর শেষ প্রান্তে “

নিউজ২৪লাইন:
দীর্ঘ এক পথ। আলো-অন্ধকারে মোড়া। বরফে ঢাকা। দীর্ঘ নিঃসঙ্গ ভয়বিহ্বল এক পথ। সত্যি কথা বলতে কী, এখানে ‘পথ’ শব্দটিই আর ব্যবহার করা সম্ভব নয়। কারণ, পথ নেই এখানে। পৃথিবীর রাস্তা এখানে শেষ। এরপর আর যাওয়া যাবে না।

কাগজে-কলমে যাকে ‘দ্য লাস্ট রোড অফ দ্য ওয়ার্ল্ড’ বলে তার পোশাকি নাম ‘ই সিক্সটিনাইন হাইওয়ে’। এই রাস্তাটি নরওয়েতে অবস্থিত। এটি উত্তরমেরুর সঙ্গে নরওয়েকে যুক্ত করেছে। এই পথ চিরবরফে ঢাকা। এমনিতেই নরওয়ে অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা। এক্সপ্লোরার মাত্রই এখানে যেতে চান। ফলে সেখানে এরকম একটি পথে অভিযাত্রীমাত্রই যেতে চাইবে। তবে এ পথে কারও একা যাওয়া নিষেধ। পথ হারানোর সমূহ আশঙ্কা রয়েছে। রয়েছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে পড়ার আশঙ্কাও।

ই সিক্সটিনাইন হাইওয়ে মোট পাঁচটি টানেলের মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। ১২৯ কিমি দীর্ঘ এক হাইওয়ের অংশ এটি। ১৪ কিমির এই অংশটি চিররহস্যে মোড়া। এ পথের সৌন্দর্য মনোমুগ্ধকর। ছবির মতো ল্যান্ডস্কেপ। শীতকালে তাপমাত্রা মাইনাস ২৬ থেকে মাইনাস ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ঘোরাফেরা করে। এমনিতেই এখানে বছরের ছ’মাস দিন ছ’মাস রাত্রি।

সারা পৃথিবী থেকে মানুষ নর্থপোল দেখতে আসেন। এ যেন এক ভিন্নতর জগৎ। অস্তমান সূর্য এবং মেরুজ্যোতির সৌন্দর্যে মুগ্ধ হন মানুষ। গাঢ় নীল আকাশে সবুজ এবং গোলাপি আলোর খেলা! আর এসবই দেখা যেতে পারে এই ই সিক্সটিনাইন হাইওয়ে ধরলে। কিন্তু মুশকিল হল, এখানেই পৃথিবীর শেষ। মানে, এরপর আর রাস্তা নেই। অর্থাৎ কিনা পৃথিবীর শেষ রাস্তা! সূত্র: নিউজ ১৮।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর এবার মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম প্রভাবশালী দেশ সৌদি আরব বিদেশিদের নাগরিকত্ব দিতে যাচ্ছে

নিউজ২৪লাইন ডেস্ক : মাহফুজ আহমেদ :
সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর এবার মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম প্রভাবশালী দেশ সৌদি আরব বিদেশিদের নাগরিকত্ব দিতে যাচ্ছে।
সৌদি গণমাধ্যমে সৌদি গেজেটের খবরে বলা হয়েছে, আইন, চিকিৎসা, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও প্রযুক্তিবিদ্যায় বিশেষ দক্ষতাসম্পন্ন ও মেধাবীদের নির্ধারিত প্রক্রিয়ায় সৌদি আরবের নাগরিকত্ব দেয়া হবে।
গত বৃহস্পতিবার (১১ই নভেম্বর) এক রাজকীয় ফরমানে এই অনুমোদন দেন বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ।
প্রথম দিনেই নাগরিকত্ব লাভ করেছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মুখতার আলম শিকদার। তিনি মক্কায় কাবাঘরের গিলাফ প্রস্ততকারক প্রতিষ্ঠানে দুই দশক ধরে প্রধান ক্যালিগ্রাফার হিসেবে কাজ করছেন।
সৌদি আরব তেল নির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য ‘ভিশন-২০৩০’ প্রনয়ণ করেছে।
সৌদি গেজেটের খবরে বলা হচ্ছে, এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে দক্ষ ও চৌকস পেশাজীবীদের আকৃষ্ট করতে চায় দেশটি।
খবরে বলা হয়, কর্তৃপক্ষের আশা নাগরিকত্ব লাভকারী দক্ষ পেশার মানুষজন সৌদি আরবের বিভিন্ন উন্নয়নে অবদান রাখবেন।
তবে এজন্য খুব বেশি মানুষকে নয়, সীমিত সংখ্যক পেশাজীবীদের এই সুযোগ দেয়া হবে, বলা হয় সৌদি গেজেটের খবরে।
এর আগে ২০১৯ সালে দেশটির শুরা কাউন্সিল প্রবাসীদের জন্য রেসিডেন্ট পারমিট দেয়ার বিধান রেখে একটি আইনের খসড়া অনুমোদন দেয়।
তারা মূলতঃ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের কাজে লাগাতে এবং সৌদি আরবে বিনিয়োগ বাড়াতে ব্যবসায়ীদের জন্য এই সুবিধা চালু করে। ‘প্রিভিলেজড ইকামা’ নামে এই প্রকল্পটি সৌদি গ্রিন কার্ড নামেও পরিচিতি পেয়েছে।
তখন বলা হয়েছিল দক্ষ পেশাজীবীদের জন্য দেশটির নাগরিকত্ব আইন শিথিল করা হবে
এর দুই বছরের মাথায় এবার বিদেশিদের নাগরিকত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল দেশটি।