ভেদরগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সাবেক মেয়র মান্নান হাং পুত্রের মৃত্যু

নিউজ২৪লাইন:

আমান আহম্মেদ সজিব // বিশেষ প্রতিনিধি.
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র ও ভেদরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হাজ্বী আব্দুল মান্নান হাওলাদার এর ছেলে মেহেদী হাসান হাওলাদার (২৮) ভেদরগঞ্জ টু সখিপুর সড়কের কোড়ালতলী/মৃধাকান্দি অংশে গত রাত আনুমানিক ১২ দিকে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সংঘটিত দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরন করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।

তার অকাল মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত। সখিপুর প্রেসক্লাবের পক্ষ হতে শোকার্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন ও মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।

আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর ভাংচুরের অভিযোগ

নিউজ২৪লাইন:

মঞ্জুরুল ইসলাম রনি : শরীয়তপুর :

শরীয়তপুর সদর উপজেলার চিতলিয়া ইউনিয়ন টুমচর এলাকায় ১২ নং চিতলিয়া মৌজার ভূমিহীনদের আশ্রয়ন প্রকল্পের নির্মাণাধীন কাজে বাধা দেয়া ও ভাঙচুর সহ শ্রমিকদের মারপিটের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় সিরাজ সরদার এর বিরুদ্ধে।

তবে ভাংচুরসহ মারপিটের ঘটনা অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত সিরাজ সরদার। এ ঘটনায় পালং মডেল থানায় একটি মামলা হয়েছে।

অভিযুক্ত ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভূমিহীনদের জন্য চিতলিয়া ইউনিয়নের টুমচর এলাকায় একটি আশ্রয়ন প্রকল্প তৈরি হচ্ছে। ২৬ মে বৃহস্পতিবার সেই নির্মাণ কাজে বাধা দেয় স্থানীয় সিরাজ সরদার। কাজ বন্ধ না করায়, ঐদিন সন্ধ্যা ৭ টার দিকে নির্মাণাধীন ঘরের দেয়াল ভেঙ্গে ফেলে এবং শ্রমিকদের মারধর করে রক্তাক্ত জখম করে। মারধরের ঘটনায় নীলফামারী জেলার নির্মাণ শ্রমিক শাকিল হোসেন (৩০) বাদী হয়ে ৫ জনের নাম উল্লেখ পূর্বক অজ্ঞাত ৫/৭ জনকে আসামি করে পালং মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। আসামিরা হলেন সিরাজ সরদার (৬৫), আবুল কালাম সরদার (৫৫), নজরুল ইসলাম সরদার (৩০), আল ইসলাম সরদার (২৮), দিন ইসলাম সরদার (২২) সহ আরো অজ্ঞাত ৫/৭ জন।

 

এ বিষয়ে গিয়াস উদ্দিন সরদার সাংবাদিকদের কে জানান, আমি ও আমার ভাই আবু কালাম সরদার জায়গাটি সিরাজ সরদার এর কাছ থেকে ক্রয় করেছি। আমরা এখানে বসবাসরত। জায়গাটি নিয়ে মামলা চলমান এবং এখানে কাজের বিষয় আগামী ২৬ জুন পর্যন্ত আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও এখানে জোরপূর্বক কাজ করানো হচ্ছে, তাই প্রশাসনের মাধ্যমে বিষয়টি বাধা দেয়া হয়েছে। আমরা কোন দেয়াল ভাঙ্গিনি। শ্রমিকরা নিজেরাই দেয়াল ভেঙ্গে আমাদের হয়রানির উদ্দেশ্যে মামলা দিয়েছে।

ঐ বাড়িতে থাকা সেলিনা, আইরিন ও সামিয়া আক্তার জানান, এখানে আমাদের কোন লোকজন দেয়াল ভাঙ্গেনি। কোন মারপিটের ঘটনা ও ঘটেনি। আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কর্তৃপক্ষ জোরপূর্বক ঘর তুলছে।

অভিযুক্ত সিরাজ সরদার জানান, এটা আমাদের নিজস্ব সম্পত্তি প্রায় ৫০ বছর যাবৎ আমরা এই জায়গা ভোগ দখল করে আসছি। কিছুদিন খাজনা পত্র না দেয়ায় জায়গাটি সরকার খাস করে ফেলেছে। আমরা এ বিষয়ে মামলা করেছি। জায়গাটি নিয়ে মামলা চলমান। এখানে কাজের বিষয়ে আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কিন্তু আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কর্তৃপক্ষ জোরপূর্বক স্থাপনা নির্মাণ করতে থাকলে, আমি থানা পুলিশের মাধ্যমে বিষয়টি বাধা দেয়ার চেষ্টা করি। থানা পুলিশ এসে কাজ করতে নিষেধ করে, কিন্তু পুলিশ চলে যাওয়ার পর শ্রমিকরা পুনরায় কাজ আরম্ভ করে। তাই আমি কাজ করতে নিষেধ করেছি। তাদের সাথে কোনো মারামারির ঘটনা ঘটেনি। আমাদেরকে হয়রানি করার জন্য কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের দিয়ে মিথ্যা মামলা করিয়েছে। মামলার রায়ে যদি আমরা জায়গা না পাই, সে ক্ষেত্রে আমরা জায়গা ছেড়ে দেব।

মামলার বাদী শাকিল হোসেন জানান, আমরা অন্য জেলা থেকে এখানে কাজ করতে এসেছি। জায়গা কার সেটা আমাদের বিষয় না। আমাদের কাজ করতে বলা হয়েছে, তাই আমরা কাজ করেছি। কিন্তু অন্যায় ভাবে আমাদের উপর হামলা করে কয়েক জনকে আহত করেছে। তাই আমরা মামলা করেছি।

পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আক্তার হোসেন জানান, নির্মাণ কাজে শ্রমিকদের মারধরের ঘটনায় মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) নজরুল ইসলাম জানান, এটি সরকারি খাস জমি এবং আরো আগে থেকেই কাজ চলমান, তারা তড়িঘড়ি করে আদালতের একটি নিষেধাজ্ঞা এনেছে। আদালতের নিষেধাজ্ঞা পেয়ে আমরা কাজ বন্ধ রেখেছি। কিন্তু তারা নির্মাণাধীন কাজটি ভেঙে ফেলেছে। শ্রমিকদের মারপিট করে রক্তাক্ত জখম করেছে তাই শ্রমিকরা বাদী হয়ে মামলা করেছে।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মন্দীপ ঘরাই জানান, আদালতের নিষেধাজ্ঞা পেয়ে আমরা কাজ বন্ধ রেখেছি। তারপরও নির্মাণাধীন কাজটি ভেঙে ফেলেছে, শ্রমিকদের মেরে রক্তাক্ত জখম করেছে। শ্রমিকরা বাদী হয়ে মামলা করেছে।

মঞ্জুরুল ইসলাম রনি
শরীয়তপুর প্রতিনিধি
মোবাইলঃ- ০১৭৮২৭৬৫৪৭৫।

ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংবাদিক সংস্থার সভায় সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান শিবলী সাদিক খান

নিউজ২৪লাইন:

ময়মনসিংহে ডিএস কামিল মাদ্রাসা হলরুমে বেলা ১২ ঘটিকায় ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংবাদিক সংস্থা ৪র্থ বর্ষের বিশেষ আলোচনা সভায় আসাদুজ্জামান তালুকদার এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভার সঞ্চালনা করেন আজহারুল আলম, অনুষ্ঠানের উদ্ভোধনী ঘোষণায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম বিএমএসএফ’র কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শিবলী সাদিক খান তিনি সাংবাদিকদের দাবী মর্যাদা অধিকার আদায়ে এবং সাংবাদিক সুরক্ষা আইন বাস্তবায়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান।

 

ময়মনসিংহ প্রতিদিন পত্রিকার সম্পাদক অধ্যক্ষ ইদ্রিস খান বলেন বস্তুনিষ্ট সাংবাদিকতার বিকল্প নাই। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অযথা অকারণে না বুঝে কিছু লিখা উচিত নয়। গঠনমূলক সাংবাদিকতার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
এসময় আরো বক্তব্য রাখেন ৭৫ বাংলাদেশ প্রকাশক সম্পাদক মাইন উদ্দিন উজ্জ্বল, ময়মনসিংহ প্রতিদিন জেলা প্রতিনিধি গোলাম কিবরিয়া পলাশ, আমাদের নতুন সময় আল আমিন, আজকের বাংলাদেশ জাহাঙ্গীর আকন্দ সেলিম প্রমুখ।

 

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রিন্ট ইলেকট্রনিক অনলাইন মিডিয়া সাংবাদিকবৃন্দ

অনুষ্টান শেষে ৪৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়। এশিয়ান টিভি প্রতিনিধি এম হোসাইন বিনয়কে সভাপতি অধ্যক্ষ ইদ্রিস খানকে কার্যকরী সভাপতি আজহারুল আলমকে সাধারণ সম্পাদক আবুল বাসার লিংকন সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৪৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।

শরীয়তপুর জেলা উদীচীর সভাপতি আলমগীর সাধারন সম্পাদক রিপন

নিউজ২৪লাইন:

শরীয়তপুর প্রতিনিধি:

সম্মেলনের মাধ্যমে এমএম আলমগীরকে সভাপতি ও নজরুল ইসলাম রিপনকে সাধারণ সম্পাদক করে ২৯ সদস্য বিশিষ্ট বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী শরীয়তপুর জেলা কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। শুক্রবার (২৭ মে) রাতে শরীয়তপুর পৌরসভা অডিটোরিয়ামে সম্মেলন শেষে এ কমিটি অনুমোদন করেন, উদীচীর কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি প্রবীর সরদার।

সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন, জেলা পরিষদের প্রশাসক ছাবেদুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন, শরীয়তপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রব মুন্সী, নড়িয়া পৌরসভার মেয়র এ্যাড. আবুল কালাম আজাদ, শরীয়তপুর পৌরসভার মেয়র এ্যাড. পারভেজ রহমান জন, ভোজ্বেশর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মাশুক আলী দেওয়ান, উদীচীর কেন্দ্রীয় সদস্য নাজমুল ইসলাম ও মিতা রায়।

এ কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা, সহ-সভাপতি শ্যাম সুন্দর দেবনাথ, অরুন কুমার সাহা, মোদাচ্ছের হোসেন বাবুল, আজিজুর রহমান রোকন, সহ-সাধারণ সম্পাদক আনু মুহাম্মদ, তারক নাথ কংস বণিক, কোষাধ্যক্ষ লোকমান হোসেন হৃদয়, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য মিজানুর রহমান খান, সোনাই সিকদার, এএইচ নান্নু, সুদীপ্ত ঘোষ, বসির আহম্মেদ, ইয়াজুর হোসেন খান, কার্যকরী সদস্য বিশ্বজিৎ সাহা, শফিউল বাসার স্বপন, আফসানা খানম, প্রিয়াংকা, চাঁন মিয়া, বায়েজিত, সায়েদুল হক মুন্না, জসিম আহম্মেদ, সেলিম রেজা, রবিন হাওলাদার, শাহজালাল মিয়া।

জাজিরায় লে. কর্নেল (অব.) রাসেল’র বিরুদ্ধে চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীর ওপর সন্ত্রাসী হামলার অভিযোগ

নিউজ২৪লাইন:

শরীয়তপুর প্রতিনিধি:
শরীয়তপুরের জাজিরা কাজির হাটের এক ব্যবসায়ির কাছে চাদার টাকা না পেয়ে মারধর করানোর অভিযোগ উঠেছে কর্নেল (অব.) রাসেলের বিরুদ্ধে। এঘটনায় জাজিরা থানায় একটি অভিযোগ করা হয়েছে ৷

অভিযোগসূত্রে জানা গেছে,
জাজিরার কাজির হাটের আরিফ মেশিনারিজের মালিক মো. ইউসূফ শনি’র সাথে কর্নেল রাসেলের ব্যবসায়িক বিষয়াদি নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ বিরোধ চলে আসছিল ৷ কর্নেল রাসেল বিভিন্ন সময় চাঁদা দাবি করে প্রাণ নাশের হুমকি দেয় এবং কাজির হাটে ব্যবসা করতে দিবে না বলে বিভিন্ন প্রকার ভয় ভীতি দেখিয়ে ১১ লাখ ৫০ হাজার টাকা নেয়৷ পরে আবারও ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করলে ইউসূফ শনি চাঁদা দিতে অস্বীকার করে ৷ তারই ধারাবাহিকতায় কর্নেল (অব.) রাসেলের নির্দেশে রাম দা, সেন দা,চাইনিজ কুড়াল,রড, হাতুড়ি ও লাঠিসোটা নিয়ে-রিপন মুন্সী,স্বপন মুন্সী,মোবারক মোল্যা,সুমন মোল্যা,শিমুল মোল্যা,ফয়সাল কাজি,রাসেল কাজী,রিয়াজ কাজী,স্বপন পাঠান, সুজন মোল্যা,পাবেল মোল্যা,জাহাঙ্গীর মোল্যা,নাসির মোল্যা,রোকন কাজী,দিপু ফকির,সেলিম মুন্সী,বাদশা মুন্সী,মোতালেব মাদবর,জাহাঙ্গীর মাদবর,মাসুদ মাদবর,সুজন মাদবর,মালেক চৌকিদার,শাহ আলম ফকির,শামিম মোল্যা সহ আর ১৫-১৬ জন ইউসুফ শনিকে মারধর করে তার কাছে থাকা ৮লক্ষ টাকা ও ১ভরি ২আনা ওজনের স্বর্নের চেইন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ৷

প্রত্যক্ষদর্শী ও অভিযোগকারী সূত্রে জানা গেছে, মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার কাদিরপুর ইউপি চেয়ারম্যান বি এম জাহাঙ্গির বেপারি ও কাদির মোল্যা বলেন,কাজির হাটের সুলতান সিকদারের রড সিমেন্টের দোকানের সামনে গেলে ২০/৩০ জনের একটি দল রড, হাতুড়ি রেন্স ও লাঠি সোটা নিয়ে ইউসুফ শনিকে হটাৎ গতিরোধ করে আঘাত করতে থাকে আর বলে, “কর্নেল রাসেলকে কি বলছোছ, তার কথা শুনছ না কেন৷” এই বলে আঘাত করতে থাকে। ছাড়াতে গেলে উপর চড়াও হয় ৷ এরপর অনেক মারধর করে তার সাথে থাকা টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে তাকে ফেলে রাখার পর ইউসুফ শনিকে উদ্ধার করে জাজিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়৷ কর্তব্যরত ডাক্তার শারিরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে প্রেরন করেন ৷

আহত ইউসুফ শনির সাথে মুঠোফোনে আলাপ কালে তিনি বলেন, কর্নেল (অব.) রাসেলের সাথে আমার ব্যবসায়িক বিষয়াদি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। রাসেল বিভিন্ন সময় চাদা দাবি করে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয় এবং কাজির হাটে ব্যবসা করতে দিবেনা বলে বিভিন্ন প্রকার ভয় ভীতি দেখাইয়া ১১ লাখ ৫০ হাজার টাকা নেয়৷ এরপর আবারও সে ১০ লাখ টাকা চাদা দাবি করলে ইউসূফ শনি চাঁদা দিতে অস্বীকার জানায় ৷ তারই ধারাবাহিকতায় কর্নেল রাসেলের নির্দেশে রিপন মুন্সী,স্বপন মুন্সী,মোবারক মোল্যা, সুমন মোল্যা, শিমুল মোল্যা, ফয়সাল কাজি, রাসেল কাজী, রিয়াজ কাজী,স্বপন পাঠান,সুজন মোল্যা,পাবেল মোল্যা, জাহাঙ্গীর মোল্যা,নাসির মোল্যা, রোকন কাজী,দিপু ফকির, সেলিম মুন্সী,বাদশা মুন্সী,মোতালেব মাদবর,জাহাঙ্গীর মাদবর, মাসুদ মাদবর,সুজন মাদবর, মালেক চৌকিদার,শাহ আলম ফকির,শামিম মোল্যা সহ আর ১৫/১৬ জন আমাকে চাপাটি,রাম দা,সেন দা, চাইনিজ কুড়াল,রড, হাতুড়ি ও লাঠিসোটা দিয়ে মারধর করে আমার কাছে থাকা ৮লক্ষ টাকা ও ১ভরি২আনা ওজনের স্বর্নের চেইন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ৷ এখন আমি এই বিষয়ে মামলা যাতে না করি তার জন্য আমাকে অনেক ভয়ভীতি দেখাইতাছে ৷

তিনি আরও বলেন, আজ ২৫ মে বুধবার অভিযোগ বার্তা সহ কয়েকটি অনলাইন পোর্টালে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার করা হয়েছে ৷ যা সম্পূর্ণ আমাকে হেও পতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে ৷ আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। আমার নামে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আমি আইনী সহায়তা গ্রহণ করবো।

এ ব্যাপারে সৈয়দ নজরুল ইসলাম রাসেল মোড়ল (কর্নেল রাসেল) বলেন, আমি শুনেছি কাজির হাটের কিছু পোলাপানের সাথে হাতাহাতি হয়েছে ৷ এই ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না ৷

তবে এব্যাপারে জাজিরা থানার ওসি মিন্টু বৈদ্যর কাছে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যায়৷

তাড়াশে পূজা উদযাপন পরিষদ দ্বি-বার্ষিক সম্মলনে সভাপতি রজত ঘোষ, সম্পাদক আনন্দ ঘোষ

নিউজ২৪লাইন:

তাড়াশ(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধি:

সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রজত ঘোষ সভাপতি ও আনন্দ কুমার ঘোষ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।

শুক্রবার (২৭ মে) বিকালে তাড়াশ কেন্দ্রীয় রাধা গোবিন্দ মন্দির মাঠে উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি তপন কুমার গোস্বামীর সভাপত্বিতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা: মো: আব্দুল আজিজ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় পুজা উদযাপন পরিষদের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য এ্যাডভোকেট বিমল কুমার দাস, সিরাজগঞ্জ জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সন্তোষ কুমার কানু, সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় সাহা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সামাদ খন্দকার, সাধারণ সম্পাদক সঞ্জিত কর্মকার, উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনি, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন জাতীয় পরিষদের সদস্য বিজয় দত্ত অলক, হীরক গুন প্রমূখ।

পরে ভোটারদের মতামতের ভিত্তিতে রজত ঘোষকে সভাপতি ও আনন্দ কুমার ঘোষ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়।

পদ্মা সেতু সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

এস এম আবুল কালাম আজাদ 

সম্পাদক নিউজ২৪লাইন:

নিউজ২৪লাইন:

# বাঙালি জাতি – বীরের জাতি বাঙালীর গর্বের এ পদ্মা সেতু নামকরণে
প্রথমেই মানবতার মা  মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে news24line.com পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ শুভেচ্ছা জানাচ্ছি তিনি বিশাল হৃদয়ের পরিচয় দিয়েছেন।
এবার আসুন জেনে রাখি, এক নজরে পদ্মা সেতুর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
——————–
জেনে নেই পদ্মা সেতু কি

১/প্রশ্ন: পদ্মা সেতু কোথায় অবস্থিত

উওর – মুন্সিগঞ্জের মাওয়া ফেরিঘাট থেকে শরীয়তপুরের জাজিরায় প্রান্তে।

২. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর প্রকল্পের নাম কী? উত্তর : পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প।
৩. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত? উত্তর : ৬.১৫
৪. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর প্রস্থ কত? উত্তর : ৭২ ফুটের চার লেনের সড়ক।
৫. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুতে রেললাইন স্থাপন হবে কোথায় উত্তর : নিচ তলায়।
৬. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট কত কিলোমিটার?
উত্তর : ৩.১৮ কিলোমিটর।
৭. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়ক কত কিলোমিটার?
উত্তর : দুই প্রান্তে ১৪ কিলোমিটার।
৮. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন হয়েছে কত কিলোমিটার? উত্তর : দুই পাড়ে ১২ কিলোমিটর।
৯. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে মোট ব্যয় কত?
উত্তর : মূল সেতুতে ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।
১০. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদী শাসন ব্যয় কত?
উত্তর : ৮ হাজার ৭০৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা।
১১. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে জনবল কতজন?উত্তর : প্রায় ৪ হাজার।
১২. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট পিলার কয়টি? উত্তর : ৮১টি।
১৩. প্রশ্ন : পানির স্তর থেকে পদ্মা সেতুর উচ্চতা কত উত্তর : ৬০ ফুট।
১৪. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর পাইলিং গভীরতা কত? উত্তর : ৩৮৩ ফুট।
১৫. প্রশ্ন : প্রতি পিলারের জন্য পাইলিং কয়টি?উত্তর : ৬টি।
১৬. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর মোট পাইলিং সংখ্যা কত?উত্তর : ২৬৪টি।
১৭. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা?
উওর: ২০২২ সালের ১৬ ডিসেম্বর। সরকার উদ্ভোধনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২৫ জুন ২০২২ খ্রীঃ।
১৮. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুতে কী কী থাকবে?
উত্তর : গ্যাস, বিদ্যুৎ ও অপটিক্যাল ফাইবার লাইন পরিবহন সুবিধা।
১৯. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ধরন কেমন? উত্তর : দ্বিতল বিশিষ্ট এই সেতু কংক্রিট আর স্টিল দিয়ে নির্মিত ।
২০. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর পিলার সংখ্যা কত? উত্তর : ৪২টি।
২১. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে চুক্তিবদ্ধ কোম্পানির নাম কী? উত্তর : চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড।

অনেক ঘাত প্রতিঘাত চড়াই উৎরাই পেরিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত এই সেতু দেশের দক্ষিণ  অঞ্চলের মানুষের সাথে আ রাজনীতি ঢাকা   তথা সমগ্র বাংলাদেশের

মানুষের কাঙ্খিত যোগাযোগ সহজ হয়েছে।

স্বপ্নের ও কল্পনার সেতু আজ বাস্তব রূপ পেয়েছে।
সবই সম্ভব হয়েছে আল্লাহর অশেষ রহমত ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশপ্রেম ও দৃঢ়তা এবং সাহসিকতার জন্য।ইতিহাসের পাতায় অমর ও অক্ষয় হয়ে থাকবে শেখ হাসিনা, জয় বাংলা।

“# তাই আমি শরীয়তপুর নাগরিক অধিকার আন্দোলন এর সভাপতি হিসাবে, শরীয়তপুর নাগরিক অধিকার আন্দোলনের পক্ষ থেকে মানবতার মা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নামে পদ্মা সেতু কে

শেখ হাসিনা বহুমুখী  সেতুর নাম করণের দাবীতে আপামর জনতা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জনো নেত্রী শেখ হাসিনার কাছে জোরালোভাবে আহ্বান জানাচ্ছি।

1 2 3 4 7