গোসাইরহাটে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহে উদ্ধার করেছে গোসাইরহাট থানা পুলিশ

ইয়ামিন কাদের নিলয়:

নিউজ২৪লাইন

শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট উপজেলার দাশের জঙ্গল গ্রামে ইয়ামিন হাওলাদার (২৫) নামের এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহে উদ্ধার করেছে গোসাইরহাট থানার পুলিশ।

১১ আগষ্ট বৃহস্পতিবার সকালে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ইয়ামিন গোসাইর হাটের দাশের জঙ্গল এলাকার মৃত ইয়ার বক্স হাওলাদারের ২য় পুত্র। সে দুবাই প্রবাসী ছিল।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইয়ামিন তার মা ও ভাই-বোনদের সাথে দাশের জঙ্গল এলাকার রাজু মেলকারের বাড়িতে ভাড়া থাকতো।

ইয়ামিনের মায়ের সাথে ইয়ামিনের কথা কাঁটাকাটি হয়। কথা কাঁটাকাটির এক পর্যায়ে সে রাগ করে ঘরের দরজা বন্ধ করে দেয়।

তার কিছুক্ষণ পর প্রতিবেশীরা জানালার ফাঁক দিয়ে দেখে ইয়ামিন ঘরের আড়ার সাথে ঝুলে আছে। পরে তার মায়ের ডাক-চিৎকার শুনে প্রতিবশীরা ছুটে আসে এবং পুলিশকে খবর দেয়। গোসাইরহাট থানার পুলিশ এসে ইয়ামিনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে।

ইয়ামিনের মা বলেন, ইয়ামিন শারীরিক ভাবে অসুস্থ্য থাকার কারণে দুবাই থেকে চলে আসে। দুবাইতে ওর ডিউটি অনেক ভালো ছিল।

প্রতিবেশী জামাল বেপারী বলেন, ‘ইয়ামিনের মায়ের ডাক চিৎকার শুনে আমরা ছুটে আসি। তারপর ঘরের জানালা দিয়ে দেখি ইয়ামিনের বডি ঘরের আড়ার সাথে ঝুলতেছে। পরে দরজা ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকি এবং থানায় খবর দেই। পুলিশ এসে তার মরদেহ উদ্ধার করে।

গোসাইর হাট থানার এস আই অনির্বান সরকার বলেন, রাজু মেলকারের ভাড়া বাসা থেকে ইয়ামিন নামের এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করি। এটি হত্যা, না আত্মহত্যা এখন ফাইন্ড আউট করতে পারিনি। মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে কি ঘটনা ঘটেছিল তা বলতে পারবো।

বিএন‌পির সমাবেশে অংশ নেওয়া নেতাকর্মীদের মধ্যে মারামারি

নিউজ২৪লাইন:

রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএন‌পির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশে অংশ নেওয়া নেতাকর্মীদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বেশ কয়েকজন আহত হোন।

বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘট

সাংবাদিক এম এ ওয়াদুদ মিয়াকে প্রণনাশের হুমকি! থানায় সাধারণ ডায়েরী

নিউজ২৪লাইন:

শরীয়তপুর প্রতিনিধি

সাপ্তাহিক বালুচর পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক সাংবাদিক এম এ ওয়াদুদকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছেন শরীয়তপুর জাজিরা উপজেলা পালেরচর ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক ও তার সহচরগন।

এই ঘটনায় ১০ আগষ্ট বুধবার সাংবাদিক এম এ ওয়াদুদ মিয়া জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে জাজিরা থানায় একটি সাধারণ ডায়রী করেন। জাজিরা থানার সাধারণ ডায়েরী নং- ২৮৫।

সাংবাদিক ওয়াদুদ মিয়া বলেন ৮ আগষ্ট পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য জাজিরা উপজেলার পালেরচর ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা মোজাম্মেল হকের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিয়য় তথ্য সংগ্রহ ও বক্তব্য আনার জন্য তার অফিসে গেলে তিনি আমার সাথে অসৌজন্য মূলক আচরণ করেন। তার ভাই মোশারফ হোসেন, ভাতিজা মহিউদ্দিন ও ভাগিনা লাবিব এর সন্ত্রাসী ক্যাডার বাহিনী দিয়ে আমাকে হাত-পা ভেঙ্গে প্রাণনাশ করার হুমকি দিয়েছে। আমার জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে জাজিরা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।