এবার সুপারহিট জুটি কাঞ্চন রোজিনা কে দেখা যাবে মর্ডান বোষ্টমি রুপে

বিনোদন ডেস্ক
নিউজ২৪লাইন:

৯০দশকে সিনেমার পর্দায় জুটি হিসেবে সাফল্য পেয়েছিলেন ইলিয়াস কাঞ্চন ও রোজিনা। স্বর্ণালি অতীতে তারা একসঙ্গে ডজন খানেক সিনেমায় কাজ করেছিলেন। এরমধ্যে কয়েকটি হলো রাধা কৃঞ্চ,নবাব,কৈফত,ফুল কুমারী,মুদাহিদ, ‘বংশধর’, ‘নসীব’, মুজাহিদ,‘রতন মালা’ রেশমী চুড়ি,‘নিকাহ’ ইত্যাদি। মাঝের সময়টাতে দুজনের পথটা বেঁকে গেছে অনেকটাই। ইলিয়াস কাঞ্চন পর্দা ছেড়ে নেমেছেন নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে, সঙ্গে করছেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতিত্ব। বিপরীতে রোজিনা বেছে নিয়েছেন নির্মাণ। পেয়েছেন সরকারি অনুদান।
দীর্ঘদিন পর ফের এক হলেন তারা। ফিরছেন পর্দায়, বাঁধলেন জুটি। সিনেমার নাম ‘ফিরে দেখা’। এটি পরিচালনা করেছেন রোজিনা নিজেই। এর মাধ্যমে রুপালি পর্দায় নির্মাতা হিসেবে অভিষেক হচ্ছে নন্দিত এই নায়িকার।
এই সিনেমায় একটি বিশেষ গান থাকছে। যেখানে ব্যতিক্রম অভিনয় করেছেন কাঞ্চন-রোজিনা। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছবি প্রকাশ করে বিষয়টি জানিয়েছেন নির্মাতা-অভিনেত্রী নিজেই। যে ছবি দেখে চমকেছেন দর্শক-সমালোচক হয়ে এই প্রজন্মের তারকারাও।
ছবিটির ক্যাপশনে রোজিনা বলেছেন, ‘ফিরে দেখা ছবিতে কাঞ্চন আর আমার একটি গান আছে। বৈরাগী আর বোষ্টমি রূপে আমাদের দেখা যাবে। কয়দিন আগে আমি আর কাঞ্চন ফটোশুট করেছি মডার্ন বোষ্টমি আর বৈরাগীর সাজে। নিজ জেলা ফরিদপুর রাজবাড়ীর গাও গ্রামের দৃশ্য নিয়ে দেখা যাবে ।
গত বছরই সম্পন্ন হয়েছে ‘ফিরে দেখা’র কাজ। সম্পাদনা শেষে সিনেমাটি সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্রও পেয়ে গেছে। এখন অপেক্ষা মুক্তির। রোজিনা জানালেন, শিগগিরই একটি ভালো দিন দেখে নিজের নির্মিত প্রথম সিনেমা দর্শকের সামনে হাজির করবেন।
এই সিনেমায় নায়ক-নায়িকার ভূমিকায় আছেন নিরব ও স্পর্শিয়া। ২০১৯-২০ অর্থবছরে সরকারি অনুদান পাওয়া সিনেমাটির গল্প মুক্তিযুদ্ধের সময়ের। এর শুটিং হয়েছে রাজবাড়ী জেলার পদ্মা তীরবর্তী এলাকায়।

ভেদরগঞ্জে আশ্রয়ণ প্রকল্পে চারা রোপন করলেন ইউএনও আব্দুল্লা আল মামুন

নিউজ২৪লাইন:

মোঃ আমান আহমেদ সজিব ।
ভেদরগঞ্জ শরীয়তপুর প্রতিনিধিll
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর উপহার ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য নির্মিত সখিপুর ডিএমখালি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৩০টি পরিবারের মাঝে লেবু ও পেয়ারা চারা বিতরন করা হয়।

বৃহস্পতিবার ( ২২ সেপ্টেম্বর) বিকালে ঐ আশ্রয়ণ ৩০ পরিবারের মাঝে ১ টি করে লেবু ও ১ টি করে পেয়ারা চারা বিতরন ও রোপন করেন ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন।

এসময় ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন,ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীরের ক্যালসিয়াম সঞ্চয়ে প্রধান ভূমিকা পালন করে, হজম শক্তি বাড়ায় তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহার ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য নির্মিত ডিএমখালি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৩০টি পরিবারের মাঝে আমরা ১টি করে লেবু ও পেয়ারা চারা বিতরণ ও রোপণ করি।

ভিটামিন সি এর ঘাটতি পূরণকল্পে পর্যায়ক্রমে সকল আশ্রয়ণ প্রকল্পে লেবু ও পেয়ারা গাছ রোপণ করা হবে।