জাজিরা উপজেলা আওয়ামী মৎস্য জীবী লীগের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষনা

নিউজ ২৪লাইনঃ

রতন আলী মোড়ল জেলা প্রতিনিধি;
শরিয়তপুর জাজিরা উপজেলায় আওয়ামী মৎস্য জীবীলীগের আহ্বায়ক কমিটি আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা করেন।

রবিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জাজিরা উপজেলার অস্থায়ী কার্যালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী মৎস্য জীবী লীগ জাজিরা উপজেলা শাখার ৫৭ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষনা করেন

শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী মৎস্য জীবী লীগের আহ্বায়ক সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম স্বপন সরকার, জাজিরা উপজেলা কমিটির আহ্বায়ক মাষ্টার জি এম সালাউদ্দিন এর পরিচালনায় সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী মৎস্য জীবী লীগের অন্যতম সদস্য জাজিরা প্রেস ক্লাব এর সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ শফিকুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক কাজী রফিকুল ইসলাম, সাজলু বেপারী, বি এম ইলিয়াছ, আরো উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মোঃ ফারুক আহমেদ মোল্লা,

এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা সদস্য সচিব ইব্রাহিম মামুন সহ সংগঠনের জেলা ও বিভিন্ন উপজেলার নেত্রীবৃন্দ। বক্তাগন তাদের বক্তব্যে বলেন জাজিরা উপজেলা আওয়ামী মৎস্য জীবী লীগ জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আদর্শে জননেত্রী শেখ হাসিনা নেত্রত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর ঘোষিত সকল দিবস উৎসব কর্মসূচি জাজিরা উপজেলা আওয়ামী লীগের এর পাশে থেকে পালনের মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরো শক্তিশালী করে বঙ্গবন্ধুর সপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

মাষ্টার জি এম সালাউদ্দিন আহ্বায়ক, মিল্টন সরদার সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক, তোফাজ্জল হাকিদার সদস সচিব, ও মাষ্টার আনোয়ার ফকির কে যুগ্ম সদস সচিব করে ৫৭ সদস্য আহ্বায়ক কমিটি ঘোষনা করেন। এর পাশাপাশি জাজিরা উপজেলার পূর্ব নাওডোবা ইউনিয়ন শাখা আওয়ামী মৎস্য জীবী লীগের আহ্বায়ক হিসেবে মোঃ বাদশাহ শেখ কে কমিটি দেওয়ার লক্ষ্য নতুন আহ্বায়ক কমিটিকে আহবান জানান সাংবাদিক স্বপন সরকার।

রাজশাহীতে খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অর্থদন্ড

নিউজ২৪লাইনঃ

রাজশাহী ব্যুরোঃ তথ্য কমিশনের কড়া নির্দেশনা সত্ত্বেও তথ্য প্রদান না করায় রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক শফিকুল ইসলামকে অর্থদন্ড দিয়েছে বাংলাদেশ তথ্য কমিশন।
রোববার ১১ডিসেম্বর সকালে তথ্য কমিশনের শুনানিতে প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদ এই আদেশ দেন।
জানা যায়,গোদাগাড়ী উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক বরাবর গত ১৬ মার্চ গোদাগাড়ী পৌর এলাকার আব্দুল বাতেন বিভিন্ন তথ্য চেয়ে আবেদন করেন। তথ্য অধিকার আইন (২০০৯) অনুযায়ী ২০ কার্যদিবসের মধ্যে তথ্য দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক শফিকুল ইসলাম আবেদন কারীকে তথ্য প্রদান করেননি।
পরে তথ্য কমিশনে অভিযোগ করার পর সমন জারি করলে গত ২২ আগস্ট শুনানি হয়। এতে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক শফিকুল ইসলাম ও অভিযোগকারী আব্দুল বাতেন অংশ গ্রহণ করলে উভয়ের কথা শুনে আগামী ২০ কার্যদিবসের মধ্যে তথ্য প্রদান করতে বলে। তথ্য প্রদানের জন্য তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী আবেদনকারীকে তথ্যমূল্য চেয়ে চিঠি প্রদান করতে বললেও সেটিও উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্ণপাত করেননি।
পরে অভিযোগকারী আবারও তথ্য কমিশনে অভিযোগ দিলে রোববার ১১ ডিসেম্বর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এতে উভয়ের শুনানি হলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক শফিকুল ইসলামের তথ্য কমিশনের নির্দেশনা যথাযথ ভাবে পালন না করা ও তথ্য প্রদান না করার বিষয়টি প্রমাণিত হয়।
তথ্য অধিকার আইন (২০০৯) লঙ্ঘন করায় প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদ উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক শফিকুল ইসলামকে এক হাজার টাকা অর্থদন্ড প্রদান ও আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে তথ্য আবেদকনারীকে তথ্যমূল্য চেয়ে চিঠি প্রদান ও তথ্য প্রদান করতে কড়া নির্দেশনা প্রদান করেন।
শুনানিতে আরো অংশ গ্রহণ করেন তথ্য কমিশনার সুরাইয়া বেগম ও ডক্টর আব্দুল মালেক।