মুন্সীগঞ্জ পঞ্চসারে গোপনে চলছে অবৈধ কারেন্ট জালের রাজ্যে নিরব ভূমিকায় প্রশাসন

নিউজ২৪লাইন:

মোঃ সুজন বেপারী – মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার পঞ্চসার ইউনিয়নের অলিগলিতে চলছে অবৈধ কারেন্ট জালের রাজ্যে তৈরি হচ্ছে উৎপাদন নিরব ভূমিকায় প্রশাসন ।

এই কারেন্ট জালের ব্যাবসার সঙ্গে স্থানীয় একশ্রেণীর রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের অর্থের যোগান দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ও দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একশ্রেণীর সদস্য জড়িত। এবং প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় দাপটে চলছে অবাধে কারেন্ট জালের রাজ্যে ফ্যাক্টরীগুলোতে প্রশাসন থেকে অভিযান চালালেও বন্ধ হচ্ছে না জাল উৎপাদন।

একদিকে সরকারিভাবে কোন অনুমতি না নিয়ে গোপনে ও নিজেদের বাড়িতে মেশিন স্থাপন করে কৌশল অবলম্বন করে কারেন্ট জাল তৈরী করে যাচ্ছে। পঞ্চসার ইউনিয়নের অলিগলিতে দেখা গেছে যে কোন অভিযান পরিচালিত না হওয়ায়। ফলে হাজার হাজার টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। অন্যদিকে এ সকল ফ্যাক্টরীতে নিয়মিত বিদ্যুৎ সরবরাহ ও করা হচ্ছে। অসাধু এ কারখানার মালিকরা নির্ভিগ্নে অবৈধ কারেন্ট জাল উৎপাদন করে যাচ্ছে। 

সার্বিকভাবে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে ঠিকই, কিন্তু উন্নয়নে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে কারেন্ট জাল উৎপাদন ও বিক্রি সরকারিভাবে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু এ কাজে যারা জড়িত তারা আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন পঞ্চসারের অলিগলিতে নতুন নতুন কারখানা স্থাপন করে দেদারছে অবৈধ কারেন্ট জাল উৎপাদন ও বিক্রি করে যাচ্ছে। এদের পিছনে কারা মদদ যোগাচ্ছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে উদাহরণ স্বরুপ শাস্তি প্রদানের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের নিকট সচেতন মহল জোড় দাবী জানাচ্ছে।  

অবৈধ কারেন্ট জালের বিরুদ্ধে আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করি। জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়। অবৈধ কারেন্ট জাল উৎপাদন বন্ধ করতে পুলিশ বদ্ধপরিকর। ইতিমধ্যে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে।’

পূর্বে রোববার (২০ নভেম্বর) অবৈধ কারেন্ট জাল তৈরি ও সংরক্ষণের অভিযোগে নৌ-পুলিশ ও কোস্টগার্ডের করা মামলায় সদর পঞ্চসার ইউনিয়নের পরিষদের চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা হাজী গোলাম মোস্তফা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এ বিষয়ে নৌ পুলিশ সুপার (নারায়ণগঞ্জ অঞ্চল) জনাব মীনা মাহমুদা বলেন ,অবৈধ কারেন্ট জালের ফ্যাক্টরীগুলোতে আমাদের নিয়মিত অভিযান চলছে এবং চলবে। তবে আমাদের আইনের বাহিরে অমান্য করে যারা এখনো জাল উৎপাদন করে আসছে এদের পিছনে কারা মদদ যোগাচ্ছে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হলো রাসিক মেয়রের শ্বাশুড়ি আনোয়ারা সাত্তারকে

নিউজ২৪লাইন:

আব্দুল জাববার রাজশাহী
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন মহোদয়ের শ্বাশুড়ি এবং রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বিশিষ্ট সমাজসেবী শাহীন আকতার রেণীর মাতা আনোয়ারা সাত্তারকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়েছে।সোমবার (৬ মার্চ) সকাল১১টায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স যোগে উনাকে ঢাকায় নেওয়া হয়।
এদিকে অসুস্থ্য আনোয়ারা সাত্তারের সুস্থ্যতা কামনায় পরিবারের পক্ষ থেকে সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও বিশিষ্ট সমাজসেবী শাহীন আকতার রেণী।
উল্লেখ্য,অসুস্থ্য হয়ে গত কয়েকদিন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবী শাহীন আকতার রেণীর মাতা আনোয়ারা সাত্তার।

রাজশাহীতে র‍্যাবের অভিযানে ইয়াবাসহ আটক এক

নিউজ২৪লাইন:
আব্দুল জাব্বার (রাজশাহী) : রাজশাহী সিপিএসসি, র‍্যাব-৫ এর অভিযানে এক হাজার কুড়ি পিচ ইয়াবাসহ একজন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার করা হয়েছে।
গতকাল (৫ মার্চ) রবিবার রাত পৌনে ১২টায় রাজশাহী জেলার চারঘাট থানাধীন হলিদাগাছী নামক এলাকায় অপারেশন পরিচালনা করে একহাজার কুড়ি পিচ ইয়াবাসহ রাজশাহীর চারঘাট থানাধীন হলিদাগাছী জাগিরপারা গ্রামের মোঃ ইমরাম মেম্বারের ছেলে মোঃ মাসুদ পারভেজ ওরফে রানা (৪৫),কে গ্রেফতার করেছে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র‍্যাব-৫ এর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি অপারেশন দল জানতে পারে, রাজশাহী জেলার চারঘাট থানাধীন হলিদাগাছী জাগিরপাড়া গ্রামস্থ ধৃত আসামী মোঃ মাসুদ পারভেজ ওরফে রানা (৪৫) তার বাড়িতে অবৈধ মাদকদব্য ইয়াবা বিক্রয় করছে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে র‍্যাবের টিম উক্ত ঘটনাস্থল ধৃত আসামী মোঃ মাসুদ পারভেজ ওরফে রানা (৪৫) এর বাড়িতে পৌছামাত্রই র‍্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে রানা কৌশলে পালানোর চেষ্টাকালে তাকে হাতে নাতে আটক করে।
গ্রেফতারকৃতের বিরুদ্ধে রাজশাহী জেলার চারঘাট থানায় মাদক আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে।

ফরিদপুরে মাছের ঘের তৈরির বাহানায় ফসলি জমির মাটি বিক্রি করছেন ইটভাটায়

নিউজ২৪লাইন:
মো:টিটুল মোল্লা,,
ফরিদপুর সদর উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের বাহাদুর পুর ডাঙ্গীরপার এলাকার তোফার প্রজেক্ট নামে পরিচিত স্থানে তোফাজ্জেল হোসেন মোল্লা নামের একজন সরকারের দেয়া আইন অমান্য করে আগের পুকুরের নাম করে সাথে থাকা তিন ফসলি জমি থেকে একসঙ্গে তিনটি এক্সকেভেটরের(ভ্যাকু)মেশিন দিয়ে সিরিয়াল দিয়ে ড্রাম ট্রাক ব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে মাটি কেটে মাছের ঘের তৈরি করছেন এবং মাটি বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।অন্যদিকে জমির মাটি আনা-নেওয়ার কাজে ব্যবহৃত গাড়ীর চাপে নষ্ট হচ্ছে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের রাস্তাঘাট।দিন-রাত একটার পর একটা মাটির গাড়ি চলাচলে রাস্তার পাসের স্থানীয় বাড়িঘরের লোকজন অতিষ্ঠ হয়ে পরেছেন।
এতে করে নিয়ম বহির্ভুতভাবে ফসলি জমির শ্রেণি পরিবর্তন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন একাধিক ব্যক্তি।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,তিনটি এক্সকেভেটর(ভ্যাকু)মেশিন দিয়ে একটারপর একটা ড্রাম ট্রাক ব্যবহার করে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন ইটভাটায়।এখন যে জমি থেকে মাটি কেটে নেয়া হচ্ছে তার পাশের জমিতে চাষ হচ্ছে মুশুরী।এখন তারই পাশে ফসলি জমি থেকেই এক্সকেভেটরের সাহায্যে মাটি কেটে নিয়ে গভীর পুকুর তৈরি করা হচ্ছে।এর ফলে পরিবর্তন করা হচ্ছে জমির শ্রেনী এবং হ্রাস পাচ্ছে ফসলি জমির আয়তন।
সরকারী নিয়ম অনুযায়ী পুকুর,খাল-বিল, নদ-নদী, চরাঞ্চল,পতিত ও আবাদি জমি থেকে মাটি কাটা নিষিদ্ধ। এছাড়া স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে নির্মিত উপজেলা, ইউনিয়ন বা গ্রামীণ সড়ক ব্যবহার করে কোন ভারী যানবাহন দিয়ে ইট বা ইটভাটার কাঁচামাল আনা নেয়া নিষিদ্ধ। কিন্তু এর কোন নিয়মই মানছেন না তোফাজ্জেল হোসেন মোল্লা।
অন্যদিকে জমির মাটি আনা-নেয়ার কাজে ব্যবহৃত আট চাকার ট্রলির চাপে নষ্ট হচ্ছে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের রাস্তাঘাট।মাটি টানার কাজে ব্যবহৃত আট চাকার ট্রলি আর ড্রাম ট্রাকের চাপে রাস্তার বিভিন্ন স্থান দেবে যাচ্ছে।রাস্তার পাশে থাকা ঘরবাড়ি,আসবাবপত্র, গাছগাছালির উপরে ধুলাবালির প্রলেপ পরে গেছে।

সরেজমিনে গিয়ে তোফাজ্জেল হোসেন মোল্লা কে পাওয়া না গেলে তার ছেলে প্রিন্স মোল্লার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমার জমিতে আমি পুকুর মেরামত করছি সমস্যা কি।এর অনুমোদন আছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন পুরাতন পুকুর মেরামতসহ একটু গভির করছি।পাশেই তো ফসলি জমি এগুলো তো কাটা নিষিদ্ধ এই কথার পরে তিনি বলেন,আমার পারমিশন আছে এবং এ বিষয় এসিস্ট্যান্ট জানে।তাছাড়া সচিবালয়ের একজন উপসচিবের নাম প্রকাশ করে বলেন তিনিও জানে।সে আমার মামা হয়।
এ বিষয়ে জমির মালিক তোফাজ্জেল হোসেন মোল্লা’র মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলে তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভুমি) জিয়াউর রহমান বলেন,বিষয়টি জানানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।আমি সরেজমিনে গিয়ে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।।

ফরিদপুরে মাছের ঘের তৈরির সঙ্গে ফসলি জমির মাটি বিক্রি করছেন ইটভাটায়

মো:টিটুল মোল্লা,,

ফরিদপুর সদর উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের বাহাদুর পুর ডাঙ্গীরপার এলাকার তোফার প্রজেক্ট নামে পরিচিত স্থানে তোফাজ্জেল হোসেন মোল্লা নামের একজন সরকারের দেয়া আইন অমান্য করে আগের পুকুরের নাম করে সাথে থাকা তিন ফসলি জমি থেকে একসঙ্গে তিনটি এক্সকেভেটরের(ভ্যাকু)মেশিন দিয়ে সিরিয়াল দিয়ে ড্রাম ট্রাক ব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে মাটি কেটে মাছের ঘের তৈরি করছেন এবং মাটি বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।অন্যদিকে জমির মাটি আনা-নেওয়ার কাজে ব্যবহৃত গাড়ীর চাপে নষ্ট হচ্ছে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের রাস্তাঘাট।দিন-রাত একটার পর একটা মাটির গাড়ি চলাচলে রাস্তার পাসের স্থানীয় বাড়িঘরের লোকজন অতিষ্ঠ হয়ে পরেছেন।
এতে করে নিয়ম বহির্ভুতভাবে ফসলি জমির শ্রেণি পরিবর্তন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন একাধিক ব্যক্তি।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,তিনটি এক্সকেভেটর(ভ্যাকু)মেশিন দিয়ে একটারপর একটা ড্রাম ট্রাক ব্যবহার করে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন ইটভাটায়।এখন যে জমি থেকে মাটি কেটে নেয়া হচ্ছে তার পাশের জমিতে চাষ হচ্ছে মুশুরী।এখন তারই পাশে ফসলি জমি থেকেই এক্সকেভেটরের সাহায্যে মাটি কেটে নিয়ে গভীর পুকুর তৈরি করা হচ্ছে।এর ফলে পরিবর্তন করা হচ্ছে জমির শ্রেনী এবং হ্রাস পাচ্ছে ফসলি জমির আয়তন।
সরকারী নিয়ম অনুযায়ী পুকুর,খাল-বিল, নদ-নদী, চরাঞ্চল,পতিত ও আবাদি জমি থেকে মাটি কাটা নিষিদ্ধ। এছাড়া স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে নির্মিত উপজেলা, ইউনিয়ন বা গ্রামীণ সড়ক ব্যবহার করে কোন ভারী যানবাহন দিয়ে ইট বা ইটভাটার কাঁচামাল আনা নেয়া নিষিদ্ধ। কিন্তু এর কোন নিয়মই মানছেন না তোফাজ্জেল হোসেন মোল্লা।
অন্যদিকে জমির মাটি আনা-নেয়ার কাজে ব্যবহৃত আট চাকার ট্রলির চাপে নষ্ট হচ্ছে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের রাস্তাঘাট।মাটি টানার কাজে ব্যবহৃত আট চাকার ট্রলি আর ড্রাম ট্রাকের চাপে রাস্তার বিভিন্ন স্থান দেবে যাচ্ছে।রাস্তার পাশে থাকা ঘরবাড়ি,আসবাবপত্র, গাছগাছালির উপরে ধুলাবালির প্রলেপ পরে গেছে।

সরেজমিনে গিয়ে তোফাজ্জেল হোসেন মোল্লা কে পাওয়া না গেলে তার ছেলে প্রিন্স মোল্লার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমার জমিতে আমি পুকুর মেরামত করছি সমস্যা কি।এর অনুমোদন আছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন পুরাতন পুকুর মেরামতসহ একটু গভির করছি।পাশেই তো ফসলি জমি এগুলো তো কাটা নিষিদ্ধ এই কথার পরে তিনি বলেন,আমার পারমিশন আছে এবং এ বিষয় এসিস্ট্যান্ট জানে।তাছাড়া সচিবালয়ের একজন উপসচিবের নাম প্রকাশ করে বলেন তিনিও জানে।সে আমার মামা হয়।
এ বিষয়ে জমির মালিক তোফাজ্জেল হোসেন মোল্লা’র মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলে তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভুমি) জিয়াউর রহমান বলেন,বিষয়টি জানানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।আমি সরেজমিনে গিয়ে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।।