নোয়াখালীতে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

নিউজ২৪লাইন:
নোয়াখালী থেকে আবদুল আজিজ

নোয়াখালীতে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গ্রেফতারকৃত মো.ইয়াছিন আরাফাত বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নের ৭নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যম একলাশপুর গ্রামের ফয়েজ উদ্দিন পাটোয়ারী বাড়ির মৃত আগুন রমজামানের ছেলে।

শুক্রবার (২৪ মার্চ) দুপুর আড়াইটার দিকে জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলা থেকে তাকে গ্রেফতার করে বেগমগঞ্জ থানার পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন নোয়াখালীল পুলিশ সুপার (এসপি) মো.শহীদুল ইসলাম। তিনি বলেন,২০০৬ সালের ১৫ জুন রাত ১১টার থেকে পরের দিন সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে যে কোন সময় নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানাধীন মধ্যম একলাশপুর গ্রামের ফয়েজ উদ্দিন পাটোয়ারী বাড়ির সামনে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে উদ্দেশ্যে প্রণোদিত হয়ে আসামিরা ভিকটিম ইকবাল হোসেন সেন্টুকে হত্যা করে। পরবর্তীতে তার মা রওশন আরা আক্তার বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এজাহার দায়ের করলে বেগমগঞ্জ থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার তদন্ত শেষে মো. ইয়াছিন আরাফাত মহ সাত জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন।
এসপি আরো বলেন, আদালত মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ সংগ্রহ শেষে আসামি মো. ইয়াছিন আরাফাত সহ সাত জনের প্রত্যেককে দন্ড বিধির ৩০২/৩৪ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদন্ড এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ১ বছরের সশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। গ্রেফতার এড়াতে আসামি মো. ইয়াছিন আরাফাত দীর্ঘদিন পলাতক ছিল।

শরীয়তপুরে বেগুনসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সবজির দাম বেড়ে দ্বিগুন

ইয়ামিন কাদের নিলয়
বিশেষ প্রতিনিধি

শরীয়তপুরে বেগুন-শসা-লেবু, করলা, মরিচসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সবজির দাম বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এমনকি, মাছও সাধারণ ভোক্তাদের নাগালের বাইরে। এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী প্রতিবছরই রমজানকে ঘিরে দেশের পাইকারি-খুচরা সব বাজারে ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে থাকে। তাই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নমুনা দেখা দেয় স্থানীয় জেলা উপজেলার বাজারগুলোতেও। বাজার পরিস্থিতি এবারও অস্থিরতা বিরাজ করছে।
পবিত্র মাহে রমজান শুরুর আগেই শরীয়তপুরের বিভিন্ন বাজারে বেড়েছে বেগুন, শসা,করলা, মরিচ লেবুসহ অন্যান্য কাঁচামালের দাম। লোভনীয় মাছের দাম আগের তুলনায় আরও বেড়েছে। বাজারে মাছ, শাক-সবজির পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও রমজান উপলক্ষে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা ইচ্ছে করেই দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ সাধারণ ক্রেতাদের।
শরীয়তপুর সদর পালং বাজার সহ বিভিন্ন উপজেলা বাজারে ঘুরে জানা যায়, দুদিন আগেও বেগুনের দাম ছিল ৩৫-৪০ টাকা। রমজান শুরুর ঠিক আগের দিন দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৯০-১২০ টাকা দরে। একইভাবে ৪৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া কাঁচামরিচ এখন ৯০-১০০ টাকা হয়েছে। ৪০ টাকা কেজি করলা বেড়ে ৮০ টাকা হয়েছে। উচ্চদামে ৮০ টাকা হালিতে বিক্রি হচ্ছে লেবুও। শসা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি। অন্য দিকে কেজি প্রতি ৩০ টাকা দরে টমেটো বিক্রি হচ্ছে।
অন্য সবজির দাম কমবেশি বেড়েছে। বেড়েছে বয়লার মুরগীর দামও। বয়লার মুরগীর দাম এখন বজারে প্রতিকেজি ২৪০-২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক অর্থে রমজানকে ঘিরে সবজি ব্যবসায়ীরা এখন লালে লাল।
শরীয়তপুর সদর উপজেলার পালং বাজারের খুচরা কাঁচামাল ব্যবসায়ী ফয়সাল মাহমুদ বলেন, যে বেগুন দুদিন আগে ১৭০০ টাকা মণ কিনেছি, সেটাই আজ কিনতে হলো ২৮০০-৩০০০ টাকা দরে।
ভেদরগঞ্জ বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী হারুন বেপারী জাগো কন্ঠকে বলেন, কাঁচামরিচ দুদিন আগে কিনেছি ১৭০০ টাকা মণ। এখন কিনতে হচ্ছে ৩০০০-৩২০০ টাকা মণ। আমরাও কি করবো মোকামের দামের অনুসারেই আমাদের বেচতে হবে।
ভেদরগঞ্জ বাজারের কাঁচামাল পাইকারি ব্যবসায়ী দেলোয়ার বেপারী বলেন, বাজারের চাহিদা অনুপাতে আমদানি কম থাকায় এসব পণ্যের দাম বেড়েছে। আমাদের আলু, পিয়াজ এগুলা পন্যের দাম ততটা বাড়ে নাই। কাঁচা মালের দাম খুবই বেড়েছে।
খুচরা ব্যবসায়ী রাজন বেপারী বলেন, কাঁচামরিচের ১০ কেজির পাল্লা ৮০০ টাকা দিয়ে কিনেছি। লাভ করতে হলে খুচরা বাজারে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হবে। আর লেবুর চাহিদা বেশি, তবে গিরস্থালি থেকে লেবু আমদানি কম তাই বেশি দাম দিয়ে যশোর সহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। আমরা কি করবো বলেন। আর বেগুন ও কাঁচামরিচের ওপর ভর করে রমজানে ব্যবসা চলে।
রোজার জন্য বাজার করতে আসা অটোভেন চালক জামাল সরদার বলেন, কাঁচামরিচ গত সপ্তাহে কিনেছি ৫০ টাকা কেজি, আজ কিনলাম ১২০ টাকায়। গরুর মাংস কেনার টাকা না থাকায় ব্রয়লার কিনতে গিয়ে দেখি সেটাও ২৫০ টাকা কেজি। আর বেগুনের দাম আগুন হওয়ায় ধারে কাছেও যেতে পারিনা! আমরা গরিব মানুষ এখন কী খাবো? মনে হয় ব্যবসায়ীরাই ইচ্ছে করে বেশি দাম চাচ্ছে।
এ বিষয় জানতে চাইলে, জেলা প্রশাসক পারভেজ হাসান জানান, বাজার নিয়ন্ত্রণে ও পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মনিটরিং টিম মাঠে নামানো হয়েছে। প্রত্যেক উপজেলার ইউএনও, এসিল্যান্ড বাজারের অভিযান করছে। ভেক্তাদের ন্যায্য দামে ব্যবসায়ীদেরকেও শতর্কতা মুলক নির্দেশনা দেয়া হচ্ছে। কেউ অতিরিক্ত মুনাফার লোভে দাম বেশি ও পন্য মজুদ করলে আইননুসারে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

HELP US SAVE THE LIVE’S OF THE CHILDREN WITH THAILSEMIC.

international news:
I AM DR ATTAULLAH KHAN ASAD MBBS MCPS MBA MRCP CHILD SPECIALIST
AMBASSADOR .

I am working for the past 8 years at
NAZEERA AYUB KHAN MEMORIAL
and treating thailsemic children’s who are suffring from blood diseases they need blood twice a month and treatment as well as different diagnostics test and ultrasound imaging every month some times surgical procedures spleenectomy removal of the spleen a huge surgery in pediatric general surgery for saving lives of these helpless childrens we are humbly requesting to please assist towards this noble cause. Your every little
contribution counts.
May you and your family receive the blessings of the Lord. We invite you to visit the the hospital as well.Children are a blessing so please assist us in making a difference.

Bank details for Donations ATTAULLAH KHAN ASAD pk55 BKIPPKA 0000033658569001(IBAN) SWIFT CODE BKIPPKA A/C#0033658569001
+92 3002427 457

Nazeera Ayub khan MEMORIAL thailseemia and diagnostic centre st 14 Punjab Colony CLIFTON KARACHI PAKISTAN.

Your sincerely
DR ATTAULLAH KHAN ASAD MBBS MCPS MBA MRCP CHILD SPECIALIST
AMBASSADOR .

মাহফুজ আলী কাদেরীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারকারীদের গ্রেপ্তারের দাবীতে পাবনায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়নের মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত

নিউজ২৪লাইন:
হাফেজ আহমদ
স্টাফ রিপোর্টার

বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএমইউজে) পাবনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাহফুজ আলী কাদেরীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মানহানিকর ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য প্রচারের প্রতিবাদে সংগঠনের পাবনা জেলা শাখার উদ্যোগে মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টায় পাবনা প্রেসক্লাবের সামনে আব্দুল হামিদ সড়কে এ মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন পাবনা
জেলা শাখার সভাপতি ও দৈনিক খবর বাংলার সম্পাদক আলহাজ¦ ডা. আব্দুস সালাম, সাপ্তাহিক জংসন সম্পাদক ও ঈশ^রদী উপজেলা শাখার সভাপতি এস এম রাজা, সহ সভাপতি বাংলাদেশ টেলিভিশন প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম বাধন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস. এ টিভির জেলা প্রতিনিধি কামরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক দৈনিক লাল সবুজের দেশ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি জুবায়ের খান প্রিন্স, দপ্তর সম্পাদক মোহনা টিভির জেলা প্রতিনিধি হুজ্জাতুল্লাহ হীরা, সহকারি দপ্তর সম্পাদক জেটিভি জেলা প্রতিনিধি মনিরুজ্জামান প্রমুখ। বক্তারা মাহফুজ আলী কাদেরীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারকারীদের আইনের
আওতায় এনে দ্রুত গেপ্তারের দাবী জানান।
মানব বন্ধনে সংগঠনের সহ সভাপতি দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি সালেকুজ্জামান প্রাঞ্জু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনন্দ টিভি জেলা প্রতিনিধি সেলিম মোর্শেদ রানা, আনন্দ টিভি ফরিদপুর উপজেলা প্রতিনিধি রবিউল
রনি, আইনসিটি সম্পাদক মাহফুজুর রহমান শ্রাবন, দৈনিক পাবনার আলো পত্রিকার বার্তা সম্পাদক হুমায়ুন কবির, দৈনিক অ্যারোমনি বার্তা সম্পাদক নবী নেওয়াজ, দৈনিক জনবানী জেলা প্রতিনিধি শিশির পলাশ, ৭১ টিভি ক্যামেরা পার্সন মেহেদী হাসান, সময় টিভ ক্যামেরা পার্সন আসিফ মাহমুদ, বাংলা ভিশন ক্যামেরা পার্সন, জিয়াউল হক রিপন, সহকারী বার্তা সম্পাদক রেহেনা খাতুন, এ.টিভি প্রতিনিধি মুনিম শাহারিয়ার কাব্য, সিএন এফ প্রতিনিধি খালেদ হাসান, দৈনিক ভোরের দর্পন জেলা প্রতিনিধি হুমায়ুন রাশেদ, আইন এন এস সম্পাদক ও পাবনা সাংবাদিক ফোরাম
সভাপতি হাসান আলী, সাপ্তাহিক চলন বিল সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রনি, বেড়া উপজেলা শাখার আহ্বায়ক ও দৈনিক যায়যায় দিন বেড়া উপজেলা প্রতিনিধি উজ্জল হোসেন, দৈনিক খবর বাংলা স্টাফ রিপোর্টার সোহেল রানা, ডিবিসি ক্যামেরা পার্সন মাসুদ আহম্মেদ সহ বিপুল সংখ্যক সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন। এর আগে একই স্থানে পাবনা ক্ষুদ্র এনজিও জোটের উদ্যোগে আরও একটি মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন- ক্ষুদ্র এনজিও জোটের সদস্য ও রূপা এনজিও’র নির্বাহী পরিচালক মোছাঃ সুইটি পারভীন, সুচিতা সমাজ উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক নাছরিন পারভীন কর্ণফুলি সমাজ
উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মোঃ আব্দুল লতিফ উদ্দীপনা মহিলা সমিতির নির্বাহী পরিচালক মোছাঃ আলেয়া ইয়াসমিন। এ সভায় বক্তারা বলেন, একটি কুচক্রী মহল অনন্য সমাজ কল্যাণ সংস্থাসহ বিভিন্ন এনজিও’র বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলকভাবে অপপ্রচার ও
অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় পাবনার বেসরকারী উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান ও উত্তর বঙ্গেও শ্রেষ্ঠ জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত একটি এনজিও অনন্যা সমাজ কল্যাণ সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা, প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক ও বর্তমান নির্বাহী পরিচালককে মানসিক ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে অসত্য, বানোয়াট, বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা ও গ্রেপ্তারের দাবী জানান তারা।