জোরপূর্বক জমি দখল করে ঘর নির্মানের অভিযোগ জুনু শনির বিরুদ্ধে

নিউজ২৪লাইন:

জেলা প্রতিনিধি শরীয়তপুর

শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুর থানার চরভাগা ইউনিয়নের ৯১ নং চরভাগা মৌজার ১০০৩-১০০৪ নং দাগের মোঃ আয়নাল হকের ১৭ শতাংশ জমি জোপুর্বক দখলের অভিযোগ উঠেছে জুনু শনির বিরুদ্ধে।

জানা যায়, ৯১ নং চরভাগা মৌজার বিআরএস ১০০২-১০০৩-১০০৪ নং দাগের ৩৭ সতাংশ জমি সরকারি খাস জমি রয়েছে।সেই জমির ১ হাজার তিন দাগ এবং এক হাজার চার দাগে আয়নাল হক চোকদারকে সরকার ৯৯ বছরের জন্য একটি বন্দোবস্ত দলিল দিয়েছে। কিন্তু জুনু শনি সরকারের থেকে কোন দলিল না পেয়েও ১০০২ দাগ দখল করে সাথে আয়নাল হক চোকদারের ১০০৩-১০০৪ দাগের জমি সহ জোপূর্বক ঘর নির্মান করেছেন। এছাড়া আয়নাল হক চোকদারকে হুমকি দিয়ে জমিতে আসতে দিচ্ছে না। ঐ জমির প্রত্যেকটি দাগের প্লট মাপতে চাইলে তারা রাজি হচ্ছেনা।

এ বিষয় ভেদরগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিনার ভূমি অফিস জানায়,৯১ চরভাগা মৌজার ১০০২-১০০৩-১০০৪ নং দাগে ৩৭ শতাংশ জমি বিআরএসএ সরকারি খাস জমি ভোগদখল অনুযায়ী জুনু শনি কেন,! অন্য কাউকেই ১০০২ দাগে ২০ শতাংশ জমি বন্দবোস্ত দেয়া হয় নাই।

সরে জমিনে গিয়ে দেখা যায়,আয়নাল হক চোকদারের বন্দোবস্ত জমিতে জোরপূর্বক জুনু শনি ঘর নির্মান করেছেন। সরকারি জমি নাকি জুনু শনি স্টাম্পে কিনেছেন। তিনি ঐ জমি ২০১৯ সালে দাদন চোকদারের থেকে ক্রয় করেছেন। যা ভূমি আইনের সম্পুর্ন অবৈধ।দাদন চোকদার ক্রয় করেছেন জয়নাল চোকদার র থেকে। তাই বিভিন্নভাবে হুমকি ও বাড়ি ঘরে হামলা করে স্থানীয় প্রভাবশালী সিরাজ পাইক, বাবুল সরদারসহ দাদন চোকদারের কাছে আয়নাল চোকদার ক্ষমতায় কখনোই পেরে উঠতেছে না।

স্থানীয় দাদন চোকদার বলেন, আমাকে সরকার কোন বন্দোবস্ত দেন নি। তবে আমি আয়নাল চোকদারের ভাই জয়নাল চোকদারের কাছ থেকে ২০ শতাংশ জায়গা কিনেছিলাম স্টাম্পের মাধ্যমে। সেই সুবাদে আমি বিশ শতাংশ জায়গা জুনু শনির নিকট বিক্রি করেছি। তাই সেই জায়গায় জুনু শনি ভোগ দখলে বুঝিয়ে দিয়েছি আমি।

আয়নাল চোকদার বলেন, আমি আমার জমির খাজনা দিয়ে আসছি। অথচ আমার জমিতে যারা রায়াত ছিল তারাই এখন বিআরএস এক হাজার দুই এক হাজার তিন এক হাজার চার দাগের সম্পত্তি সবটুকু দখল করেছে। আমি বাধা দিতে গেলে আমার উপর হামলা করে তারা। আমি কোর্টে মামলা করেছি। আমাকে সরকার জায়গা ভুমীহীন দলিলে জমি দিয়েছে। আমি সেই জমিতে গাছ লাগাইয়া দখলে ভোগ করতে ছিলাম।তবে দাদন চোকদার জুনু শনির কাছে স্টাম্পের মাধ্যমে অবৈধভাবে জমি বিক্রি করে ৫ দিন আগে জোরপূর্বক একটি ঘর তুলছে।আমি আমার জমি ফিরত চাই।সরকারের কাছে আমার আকুল আবেদন আমাকে আমার জায়গা বুঝিয়ে দেয়া হউক।

এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি কর্মকর্তা ইমামুল হাফিজ নাদিম বলেন, সরকারি জায়গা লিজ বন্দোবস্ত দেওয়ার পরে কেউ যদি স্টাম্পে সেই জায়গায় বেচাকিনা করে তাহলে সেইটা সম্পুর্নরুপে অপরাধ।স্টাম্পের মাধ্যেমে বেচাকেনার কোন প্রমান পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুসারে জেল জরিমানা হতে পারে। আর চরভাগা ৯১ মৌজার আয়নাল চোকদারকে ১০০৩-১০০৪ দাগে ১৭ শতাংশ জমি বন্দোবস্ত দলিল দিয়েছে সরকার। ১০০২ নং দাগের কোন জমিই বন্দোবস্ত দেয়া হয়নি। সুতারং কেউ যদি বন্দোবস্ত নিয়ে থাকে সেই দাগের জায়গা তারই ভোগ করার অধিকার। অন্যথায় অন্য কেউ ভোগ করার কোন সুযেগ নেই।

মিরকাদিমে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন – ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী

নিউজ২৪লাইন:
মোঃ সুজন বেপারী – মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার মিরকাদিম গতকাল বুধবার ৭ই জুন বেলা দুপুর সাড়ে বারটায় ঐতিহ্যবাহী গ্রীন ওয়েল ফেয়ার সেন্টার একাডেমি মাঠে ৫ কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত হচ্ছে নতুন শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল ও জেলা প্রশাসনের মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসূলের সভাপতিত্বে এ সুধী সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস এমপি। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সচিব ড. মহিউদ্দিন আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব পরিমল সিংহ, মুন্সীগঞ্জ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান আল মামুন, মিরকাদিম পৌর মেয়র হাজী আব্দুস সালাম ও মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার হোসাইন মো. আল জুনায়েদ অন্যান্য প্রমুখ।

মুন্সীগঞ্জে গ্রীন ওয়েল ফেয়ার সেন্টার ক্লাবে ফুটবল প্রশিক্ষণ উদ্বোধনে ইউএনও

নিউজ২৪লাইন:

স্টাফ রিপোর্টার – মোঃ সুজন বেপারী – মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার মিরকাদিম পৌরসভার ঐতিহ্যবাহী গ্রীন ওয়েল ফেয়ার সেন্টার একাডেমি ক্লাবের কার্যালয়ে ঢাকা মহানগরী ৩য় বিভাগ ফুটবল লীগ ২০২৩ইং ০৬ই জুন বেলা দুপুর একটায় রিকাবী বাজার ফুটবল প্রশিক্ষণ কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় আজ মঙ্গলবার সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার গ্রীন ওয়েল ফেয়ার সেন্টার একাডেমি ক্লাবে প্রধান অতিথি হিসেবে উদ্বোধন করেন, জনাব, হোসাইন মোঃ আল জুনায়েদ ও জেলা ক্রীড়া অফিসার জনাব, খাদিজা পারভীন ও ফারজানা আক্তার সাথী জেলা ক্রীড়া অফিসার গাজীপুর।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন, মিরকাদিম পৌরসভার মাননীয় মেয়র জনাব হাজী আব্দুস ছালাম ও সভাপতিত্ব উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন – গ্রীন ওয়েল ফেয়ার সেন্টার একাডেমি ক্লাবের সভাপতি জনাব, রফিকুল আলম রফিক ও সেক্রেটারি মোঃ মনিরুজ্জামান শরিফ এছাড়াও মীরকাদিম পৌর কাউন্সিলরবৃন্দ ১নং ওয়ার্ড জনাব, মোহাম্মদ আবদুল জলিল, ২নং ওয়ার্ড জনাব, আওলাদ হোসেন, ৩নং ওয়ার্ড জনাব, আক্তার হোসেন চৌধুরী, ৪নং ওয়ার্ড জনাব, হাজী মোঃ দীন ইসলাম ও ৭নং ওয়ার্ড জনাব, সোহেল মিয়া ও জেলা ক্রিকেট ম্যানেজার মনির হোসেন সজিব।
এসময় আরো উপস্থিতি ছিলেন ফুটবল প্রশিক্ষণ উদ্বোধনকালে – গ্রীন ওয়েল ফেয়ার সেন্টার একাডেমি ক্লাবের সহ-সভাপতি গোলাম ফারুক জমিদার ও সাংগঠনিক-সম্পাদক,আরিফ হেলালী সবুজ ও সহ- সেক্রেটারি ফুটবল ম্যানেজার, শিপন জমিদার ও ক্রীড়া সম্পাদক আজম খাঁন ও ক্রিকেটার কোচ, রনি খান চিতা ও ফুটবল প্রশিক্ষণ কোচ মোঃ মোজ্জামেল হোসেন ও মীরকাদিম পৌর কৃষকলীগের সেক্রেটারি মোঃ রিপন মুন্সী ও মাসুদ রানা আছিফ সহ ক্লাবের সদস্যবৃন্দ, মোহাম্মদ হানিফ ও জাহাঙ্গীর ও কামাল বেপারী ও সাংবাদিকবৃন্দ ঢাকা মহানগর প্রেসক্লাবের কেন্দ্রীয় কমিটির পাবলিক রিলেশন অফিসার ও দৈনিক আলোকিত সকাল স্টাফ রিপোর্টার মোঃ সুজন বেপারী সহ আরো অনেকেই গণ্যমান্য উপস্থিতি ছিলেন।