এসএসসি-৯৭ এইসএসসি-৯৯ ব্যাচ কক্সবাজারের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি সম্পন্ন

নবচেতনা মানবিক উন্নয়ন ফাউন্ডেশন যশোরের উদ্যোগে এবং এসএসসি ৯৭/এইচ এইচ ৯৯ ব্যাচের অংশগ্রহনে ব্যাচের সকলের সন্তানদের নামে স্থায়ী ভাবে রোপন করা হল ১০০ টি নারকেল গাছ। যা আজ কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার ইনানী সাগর সৈকতে রোপন করা হয়।

৯৭/৯৯ ব্যাচের কক্সবাজার জেলার সকল উপজেলার বন্ধুরা এই বনায়ন কর্মসূচীতে যোগদান করেন।  উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নবচেতনার প্রতিষ্ঠতা তুষার চক্রবর্তী,  আবু শহীদ এবং কক্সবাজার জেলার ৯৭/৯৯ ব্যাচের বন্ধুরা।

তুষার চক্রবর্তী বলেন, নবচেতনার উদ্যোগ এবং ৯৭/৯৯ ব্যাচের অংশগ্রহনে কক্সবাজারের বিভিন্ন সৈকতে মোট ৫০০ নারকেল গাছ রোপনের লক্ষ নিয়ে এগোচ্ছে এই ক্যাম্পেইন। তিনি আরো বলেন এই গাছ ৯৭/৯৯ ব্যচের একটি স্মৃতিচিহ্ন যেমন হবে, তেমনি পরিবেশ এবং জৈব বৈচিত্র রক্ষায় কিছুটা সহায়ক হবে। তিনি বলেন সবুজকে চিরস্থায়ী করতেই তাদের এই উদ্যোগ এবং সকলকে সবুজ বাংলাদেশ গড়তে আহ্বান করেন।

৯৭/৯৯ ব্যাচের পক্ষে এ্যাড . কামরুল হাসান বলেন,  কক্সবাজার জেলার বনায়নের ঘাটতি পূরনে গাছ রোপন যেমন করতে হবে তেমনি গাছ কাটাও বন্ধ করতে হবে, সবুজ পৃথিবী গড়তে তাদের এ উদ্যোগ সফল করতে তিনি জেলা প্রশাসন কে গাছ রোপনের স্থান দেবার জন্য ধন্যবাদ জানান।

উখিয়ার ৯৭/৯৯ ব্যাচের পক্ষে মোঃ নুরুল হোসাইন এ কার্যক্রম সারাদেশ ব্যাপী ছড়িয়ে দিতে দেশের সকল বন্ধুদের আহ্বান করেন।

আরো বক্তব্য রাখে রামুর আদনান,উখিয়ার ফরিদ, ছলিম, মালেক, আবছার,আমিন, আবু, ককসবাজারের নাসির প্রমুখ।

আলোচিত সেই পাইলট আর নেই

ভারতে হাসপাতালের কোমায় থাকা ক্যাপ্টেন নওশাদ কাইয়ুম মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার (৩০ আগস্ট) নাগপুরের কিংসওয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ পাইলট অ্যাসোসিয়েশনের (বাপা) সভাপতি ক্যাপ্টেন মাহবুবুর রহমান।

তিনি বলেন, বেলা ১১টায় নওশাদ কাইয়ুমকে মৃত ঘোষণা করা হয়। তার মরদেহ দেশে আনার প্রক্রিয়া চলছে।

এর আগে গত শুক্রবার বিমানের বোয়িং ৭৩৭ ফ্লাইটটি ওমানের রাজধানী মাসকাট থেকে ১২২ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় আসছিল। সেদিন সকাল সাড়ে ১১টার দিকে এটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা ছিল। আকাশপথে বিমানের পাইলট ক্যাপ্টেন নওশাদ অসুস্থ হয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল ফ্লাইটটিকে নিকটস্থ নাগপুর বিমানবন্দরে অবতরণ করার নির্দেশ দিলে কো-পাইলট ক্যাপ্টেন মুস্তাকিম ফ্লাইটটি অবতরণ করান।

নওশাদ ও তার ফার্স্ট অফিসারের দক্ষতায় অল্পের জন্য জীবন রক্ষা পেয়েছে ওমান থেকে ঢাকার উদ্দেশে আসা যাত্রীদের।

বাংলাদেশিদের জন্য ইতালি প্রবেশের পথ খুলতে শুরু করেছে

নিউজ ২৪লাইনঃ, ঢাকা- বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রমণসংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করেছে ইতালি। মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে তা কার্যকর হবে বলে রোমের বাংলাদেশ দূতাবাসের এক ফেসবুক পোস্টে জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে ভ্রমণ সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা শিথিল। ইতালির স্বাস্থ্যমন্ত্রী রবার্তো স্পেরান্সো ২৮ আগস্ট দেশটিতে প্রবেশ সংক্রান্ত একটি অধ্যাদেশে স্বাক্ষর করেন, যা ইতালির সময় মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১২টা থেকে কার্যকর হবে। আটকে পড়া প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের সঙ্গে সম্পর্কিত প্রযোজ্য ধারাগুলো ব্যাখ্যাসহ শিগগিরই জানানো হবে।

ইতালির জারি করা আদেশে বলা হয়েছে, ইতালিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে ইউরোপিয়ান মেডিসিন্স এজেন্সি অনুমোদিত টিকা গ্রহণ করতে হবে। এটি সব দেশের জন্য বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ইতালিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার নাগরিকদের জন্য টিকার সনদ ছাড়াও ফ্লাই করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে করা পিসিআর টেস্টে করোনার অবশ্যই নেগেটিভ রিপোর্ট আসতে হবে। বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর করোনার টেস্ট করা হবে এবং নিজ খরচে ১০ দিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন করতে হবে।

উল্লেখ্য, করোনাভাইরাস ইস্যুতে দীর্ঘ চার মাস পর বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা থেকে ইতালিতে প্রবেশের অনুমতি দিলো দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

১৭বছর বিদেশ করে বাবা-মাকে সব টাকা দেয়েছি বাড়িতে এসে ৫দিনধরে না খেয়ে আছি কেউ খেতে বলেনি

নিউজ ২৪ লাইনঃ
কামাই বাবা-মাকে দিছি, আর বাড়ি ফিরে ৫ দিন ভাত পাইনি
যৌবনে সব কামাই তাদের (বাবা-মা) কে দিয়েছিলাম। ১৭ বছড় বয়সে সৌদি গিয়াছিলাম, মোচ উঠে নাই কালি দিয়ে মোচ বানিয়ে তারপর পাসপোর্টের ছবি তুলি , পাশের ঘরে পাচদিন না খেয়ে শুয়ে বসে কাটিয়েছিলাম।

ছোট ভাই মা একসাথে ভাত খায়, আমি পাচ দিনের অনাহারি ছিলাম, মা একবার জিজ্ঞেস করে নাই কিছু খাইছস নাকি, আত্বীয় স্বজন যখন ব্যাপার টা জানলো এবং মাকে জানালো, মা তখন উত্তর দিলো, না খেয়ে আছে তা আমাকে বলেনি কেন।

আমাকে বলে নাই কেনো না খেয়ে আছি,, সেই মা আজ আর নেই তার জন্য এখন ও দোয়া করি সব সময় ই, রাব্বির হাম হুমা কামা রাব্বাইয়ানি সাগিরা। এধরনের দৃষ্টান্ত কম নয়। প্রবাসে দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করে দেশে বাবার একাউন্টে পাঠানো টাকা অন্য সন্তান ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে ভালো বাজার-সদাই করে অনেকেরই ভালোই কাটে।

প্রবাসী ছেলে দীর্ঘদিন পর যাকিছু নিয়ে দেশে ফিরে আসে সেটাও ভাগাভাগি নিয়ে অনেকেরই মন কষাকষি হয়। আর যখন দেখে দেশে পাঠানো অর্থ অবশিষ্ট আর কিছুই নেই, তখনই হয় বিপত্তি। ফিরে যাওয়ার টিকেট-ও অন্যের কাছে টাকা ধার করে কিনতে হয়। এটাই বাস্তব। নিজের সাবধানতা নিজের কাছে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।

নৌভ্রমণের আড়ালে”অশ্লীল নৃত্য ও অসামাজিক কার্যকলাপ

নিউজ ২৪লাইনঃ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নৌভ্রমণের আড়ালে পিকনিকের নৌকায় জমজমাটভাবে চলছে অশ্লীল নৃত্য ও অসামাজিক কার্যকলাপ। শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার দিলপাশার ইউনিয়ন পরিষদের নিকটবর্তী বিলের মধ্যে এমন চিত্র দেখা যায়। এ নিয়ে বিলপাড়ের মানুষের মধ্যে চরম ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

সরেজমিন ঘুরে জানা গেছে, প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে পার্শ্ববর্তী নাটোরের গুরুদাসপুর, বড়াইগ্রাম, সিংড়া, সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া ও তাড়াশ থানা এলাকা থেকে এক শ্রেণির অসাধু ব্যক্তি পিকনিক ও নৌকা ভ্রমণ করতে আসে ভাঙ্গুড়া উপজেলার অষ্টমনিষা ও দিলপাশার ইউনিয়নের বিলাঞ্চল এলাকায়। সকাল, দুপুর ও রাতের খাবার রান্না হয় নৌকাতেই। নৌকা ও ডেকোরেটর মালিকের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ৩/৪ জন নারী টাকার চুক্তিতে নিয়ে আসা হয়। এরপর বিলের মাঝখানে নৌকা রেখে উচ্চ শব্দে গান-বাজনার তালে তালে নৌকার মধ্যেই ওই নারীদের সঙ্গে অশ্লীল নৃত্য ও অসামাজিক কার্যকলাপে মত্ত হয়ে ওঠেন তারা। সেখানে অল্প বয়সী স্কুল-কলেজপড়ুয়া শিক্ষার্থীদেরও দেখা যায়।

পিকনিক স্পটগুলো হলো- ভাঙ্গুড়ার দিলপাশার রেলওয়ে স্টেশন, বাওনজান রেল ব্রিজ, কৈডাঙ্গা রেল ব্রিজ, নৌবাড়িয়া ছয়খাম্ভা ব্রিজসহ অষ্টমনিষা ও দিলপাশার ইউনিয়নের বিলাঞ্চল এলাকা।

পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসা একাধকি ব্যক্তি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দুপুরে বাড়ি থেকে পরিবারের লোকজন নিয়ে বিলে বন্যার পাতি দেখতে এসেছিলাম। কিন্তু বেশিরভাগ নৌকায় যেভাবে অশ্লীলতা চলছিল তাতে বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয়েছে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন, এ ধরনের কার্যক্রম হলে তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মু. ফয়সাল বিন আহসান বলেন, ইতিপূর্বেও খবর পেয়ে ধরার চেষ্টা করে দ্রুত সরে পড়ায় ধরতে ব্যর্থ হয়েছি। দ্রুত নৌকা ও ডেকোরেটর মালিকদের শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সুএঃ খোলা কাগজ